বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:চিত্রাবলি - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলঙ্কার । ཧྥ་ཟླ་ কাজের ভার পড়িয়ছিল ; श्ञां বিন্ধ্যবাসিনীর উত্তর পাইয়াই তিনি গহনাগুলি গড়াইতে দিবার অবসর পাইলেন না । মনে মনে ভাবিলেন,-“বিরাট কলিকাতার সহরে বিরাটু কারখানাসমূহ আছে । এই কয়থান গহন বৈ তো নয় ! কলিকাতার স্বর্ণকারের তিন দিনেই এ সকল গহনা গড়াইয়া দিতে পরিবে।” এই বিষয়ে, তাহার এক বন্ধুর সহিত পরামর্শ হইল। তিনিও সেই রায়েই সায় দিলেন । বলা বাহুল্য, বন্ধু সমব্যবসায়ী— বিদ্যালয়ের অন্ততম অধ্যাপক। বন্ধু কহিলেন,—"অবসর-মত একদিন করেন্সিতে গিয়া গিনি কিনিয়া আনিব । তার পর, রবিবার দিন, দাস কোম্পানীর প্রোপ্রাইটারকে ডাকিয়া গহনাগুলি গড়াইবার 'অর্ডার’ দেওয়া যাইবে ।” এইভাবেই ভাদ্র মাসটা কাটিয়া গেল। আশ্বিনের প্রথমে যদুপতি কমলার এক পত্র পাইলেন। পত্র পাইয় প্রথমে মনে করিয়াছিলেন,—“কমলা বোধ হয় দিদির মুখে শুনিয়া গহনার কোনও অদল-বদল করিতে চায় ; তাই এই পত্র লিখিয়াছে।” কিন্তু পরক্ষণেই, পত্ৰখানি পাঠ করিয়া, তাহার সে ধারণা ভ্রান্ত বলিয় প্রতিপন্ন হইল। পত্রে কমলা গহনার কথা কিছুই লেখেন নাই । কমলা লিথিয়াছেন,—“এ বৎসর দেশের বড় দুরবস্থা! আগুধান্ত আদৌ জন্মে নাই। এখনই নানাস্থানে চুরি- ; ডাকাতী লুঠতরাজ আ স্ত হইয়াছে। অনেক লোকে এবার કૈ. 瞬*A 、 , , يري . , ... . . . . a , ; : یي چبیه rأيه. یتیمیه پ ፳¶