ऐंनि দিলেন, তাঁর চিহ্নমাত্রও খাৰুল না। छाद्महे अछ धै झंठभन्न माम হােলো ধনুষ কোটী এবং সেই নােমই এখনও আছে। t তারা পৰ শ্ৰীৰামচন্দ্র যেখানে এলেন, সেটাও গন্ধমাদন পূৰ্ব্বত হইতে নিৰ্ম্মিত দ্বীপের আর এক অংশ। এই স্থানে আসবার পর মুনিঋষিরা। সকলে সমাগত হয়ে শ্ৰীরামচন্দ্রকে বললেন যে, রাবণকে বিনাশ করায় তঁহার ব্ৰহ্মহত্যার পাতক হয়েছে; কাবণ রাবণের রাক্ষসীর গর্ভে জন্ম হ’লেও তিনি ব্রাহ্মণেব ঔবসে জন্মগ্রহণ করেছেন ; সুতরাং রাবণবধে তাব ব্ৰহ্মহত্যা কবা হয়েছে। তখন সকল ঋষি মিলে ব্যবস্থা করলেন যে, এই স্থানে বামচন্দ্ৰ কোন শুভ লগ্নে লিঙ্গমূৰ্ত্তি যথারীতি প্রতিষ্ঠিত করলে তঁাব পাতিক দূব হবে। শ্ৰীবামচন্দ্র তাতেই সন্মত হলেন। শুভদিন স্থির চোলো। লিঙ্গমূৰ্ত্তি ত যেখানে-সেখানে পাওয়া যায় না, নৰ্ম্মদা নদীতেই মাত্র পাওয়া যায় ; এবং সেও অনেক অনুসন্ধান করলে মেলে। চলিলেন বীৰ হনুমান সেই ভাবতেব দক্ষিণ-প্ৰান্তস্থ সমুদ্রতীব হতে নৰ্ম্মদায় লিঙ্গমূৰ্ত্তি अन्दर छछ । এদিকে অন্য সব আয়োজন হতে লাগল। শুভদিন সমাগত হোলো, কিন্তু কোথায় হনুমান ! তঁর সাড়া-শব্দও নাই, কোন সংবাদই নাই। সকলেই চিন্তিত হলেন । যখন সমস্ত আয়োজনই সম্পূর্ণ হয়েছে, দেবগণের সমাবেশ হয়েছে, তখন এমন শুভ লগ্ন ত ব্যর্থ হতে দিতে পারা যায় না । তখন পৰামর্শ করে স্থিবি হোলো যে, সেই শুভ মুহূৰ্ত্তে বালুক নিৰ্ম্মিত লিঙ্গমূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠা করা হোক। তাহাঁই হোলো। মূৰ্ত্তির নাম দেওয়া হোলো রামলিঙ্গ বা রামনাথ এবং স্থানের নামকরণ হোলো রামেশ্বরম। যেদিন এই মূৰ্ত্তি-প্রতিষ্ঠা কাৰ্য্য শেষ হোলো, তার পরদিনই হনুমান মূৰ্ত্তি নিয়ে হাজির হলেন এবং কৈফিয়ৎ দিলেন যে, এই মূৰ্ত্তির অনুসন্ধানে তঁাকে যথেষ্ট প্ৰয়াস স্বীকার করতে হয়েছে; তাই তিনি যথাসময়ে উপস্থিত SNs
