ত্ৰিচিনোপলীর প্রধান দ্রষ্টব্য। দূর থেকে পাহাড় দেখেই बूर्गांग, आंभांब्र মত বৃদ্ধের এত সিঁড়ি ভেঙ্গে পাহাড়ের চূড়ায় উঠে গণেশ মন্দির দর্শন অসম্ভব। স্থির করলাম, সে চেষ্টা করব না। নীচে বসে থাকিব, এবং আর সকলের কাছে শুনে, এবং পর্বতশীর্ষে অধিষ্ঠিত সেই মন্দিরের দেবতা গণেশের নাম স্মরণ করে। প্ৰণাম পাঠিয়েই কৃতাৰ্থ হব। BDDD BBDBB BBD SDB DDDBD D DDBD S DBB BDBB তাই দেখে ভয় পেয়ে গেলাম। হায় হিমালয় পরিব্ৰাজক ! যাক, পাহাড়ের পাশে গিয়ে দেখি বিপুল আয়োজন। হাতী, ঘোড়া, উট, লোক-লঙ্কারে স্থানটী একেবারে বোঝাই। এ সব ব্যবস্থা আয়েঙ্গার মহাশয়েরাই করেছিলেন। ভােরেই শ্ৰীযুক্ত শ্ৰীনিবাস আয়েঙ্গর মহাশয় মােটর নিয়ে ষ্টেসনে হাজিব ছিলেন। পাহাড়ের প্রবেশ-দ্বারের বাইরেই মন্দিরের ট্রাষ্ট শ্ৰীযুক্ত কাশী বিশ্বনাথ চেটিয়ার মহাশয় সদলবলে উপস্থিত ছিলেন। আমরা পৌছিতেই বাজনা বেজে উঠল; সঙ্গে-সঙ্গেই ফুলের মালা, নারিকেল প্রভৃতি পাওয়া গেল। শোভাযাত্রার অনুসরণ করে নাট-মন্দিরের মধ্যে গিয়ে দেখি, যেখান থেকে সিড়ি আরম্ভ হয়েছে, সেখানে চারখানি ইজিচেয়ার রয়েছে; মকমলের গদি মোড়া, দুইদিকে লম্বা চিত্রিত বঁাশ বাধা ; আর চারখানি গদি মোড়া চেয়ারেও বাঁশ বাধা রয়েছে। তখন বুঝতে পারা গেল, ইজি চেয়ার চার’খানা মহারাজা বাহাদুর, কুমারদ্বয় ও ভগবতীর জন্য ; বাকী চারখানা ললিত, ডাক্তার, রামেশ্বর ও আমার জন্য। প্রত্যেকথানির জন্য আটজন হিসাবে বেহার, অর্থাৎ ৬৪জন বেহার হাজির। এ ব্যবস্থা কিন্তু শ্ৰীযুক্ত ধিরাজকুমার বাহাদুর উলটে দিলেন। उिमि उिनऊन नांबांगक्रक (अर्थीं५ गशब्रांव, cशकूभांब्र ७ वांशि) বড় ইজিচেয়ারওয়ালা দোলায় তুলে দিবার ব্যবস্থা করলেন। তিনি হেঁটেই যাবেন, সুতরাং ললিত, ডাক্তার, রামেশ্বর ও ভগবতীকেও 8 Sea
