a নিজপুর পত্রিকা। (১ম ভাগ, ১১শ সংখ্যা । মাসের শেষে আরম্ভ করিলে আষাঢ় মাসের মাঝামাঝিতে উক্ত গাছসকল লাগান যাইতে পারে, তাহা হইলে গাছ লাগিব কিম৷ বলিয়া কৃষককে আর চিন্তিত হইতে হয় না । উক্ত গাছ সকল লগাইবার তার একট চমৎকার কৌশল এই যে, যে গাছ বৈশাখ মারে শো ভাগে লাগান হয়, তা তে প্রায়ই তাহার ফির চৈত্র মানে ফল হয় এবং যে গাছ ভাদ্র তা শ্বন মাসে ল|গান হয় তা হা .ত প্রায়ই ফি রা खांबन डाऊ ६: न इग्न ; ५३ বিবেচনায়, কল৷ গাছের অর্থাৎ মোথার মধ্যে চঃখ ৷ মত উচt উচ। চিত্ত্ব থাকে, তাহার যে চিকুট বেশ স্পষ্ট উচা দেখা যায় প্রত্যেক চারায় সেই উ চা চইট একদিকে রাখিয়া কলার গাছ সকল রোপিয়া গেলে, প্রায় সকল গাছের কলার কান্দি তাহীর বিপরীত দিকে হইবে এবং প্রত্যেক গাছের ক্টোকুই কাদির দিকে হইয়া খাকে অর্থাৎ যে দিকে কলার কান্দি নধিী’ৰাক্ষে ফল গাছ ও সেই গ্রেড়ে দিকেই হেলিয়া পড়ে। সু চরাং ৰে দেশে অধিক ঝড় বৃষ্টি হওয়ার সত্তৰ সেই দেশে ঐরাপ করিয়া না লাগাইলে প্রত্যেক গাছে দুইট বশি x রকম আড়া-আড়ী করির বাiিয়। কলা-গাছ রক্ষা করিবার ভ দ্য ঢোকা দিতে হয়, তাহাতে কৃষক বড় খরচন্ত হইয় পড়ে । তার উক্ত প্রণালীতে গাছ লাগ:ইলে একদিকে সমস্ত গাছের কান্দি दाश्द्रि इ६झाब लश नशि नॉब्रि বরাদ একটা কি দুইটা বশ কলার কান্দর নিচুদিং, তাহাতে ১। ৪ট টোক দি েই সমস্ত গাছ রক্ষ পায় এবং বি গীত দিক্ হইতে বাতাস আলির গাছকে পিছনের দিকে উণ্ট ইয়া ফেলিতে না পারে এই জন্য কলা- গাছের ডা গুয়া বা শুষ্ক (পুরাণ) পাচল (বাহা পুড়িয়া দরিদ্র মোকে ক্ষার করে ) निग्नां পূৰ্ব্বোলিখিত কলার কান্দির নিচের বাঁশের সঙ্গে বান্ধিয়া রাখেইহাতে কৃষক নিরাপদে উক্ত দুর্গেব আশঙ্ক হইতে মুক্ত থাকিতে পারে। " ইতঃপূৰ্ব্বে বলিয়ছি যে, 'ৰে । भाइ i६षथींद षट्रेिनब्र tर्णष आउँीरशै'
