বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२७२ । नान-कथां । বলে, জ্ঞানদাস গোবিন্দদাস লোচনদাস অনন্তদাসের রচনার যে কোন মূল্য নেই, এ কথা কোনও সমালোচক সজ্ঞানে বলতে পারবেন না। আর যদি এ কথা সত্য হয় যে, পর সাহিত্যের অনুকরণে সাহিত্য গঠিত হয় না, তাহ’লে উনবিংশ শতাব্দীতে বাঙলায় সাহিত্য রচিত হয় নি। কেননা, গত-শতাব্দীর মধ্যযুগের গল্প এবং উপন্যাস, কাব্য এবং মহাকাব্য, সবই যে DDDBDD BBBB BBD DDBDS D DD DDBBB নিতান্তই পর। তা অপর দেশের, অপর জাতের, অপর ভাষায় লিখিত। এ সত্ত্বেও আমরা গতযুগের এই আহেলা বিলাতী। সাহিত্যকে বাঙলা-সাহিত্য বলে আদর করি । তার কারণ এই যে, যে সাহিত্য উপর-সাহিত্য, তা অপরই হোক আর আপনিই হোক, মানব-মনের উপর তার প্রভাব অনিবাৰ্য। সুতরাং রবীন্দ্রনাথের অনুকরণে এবং অনুসরণে যে কাব্যসাহিত্য রচিত হয়েছে, তা নকল সাহিত্য বলে উড়িয়ে দেওয়া 506 को ! এই নব-কবিদের রচনার প্রতি দৃষ্টিপাত করলে প্রথমেই নজরে পড়ে যে, এ সকল রচনা, ভাষার পারিপাট্যে এবং আকারের পরিচ্ছিন্নতায়, পূর্বযুগের কবিতার অপেক্ষা অনেক শ্ৰেষ্ঠ। যেমন কেবলমাত্ৰ মনের আনন্দে গান গাইলে তা সঙ্গীত হয় না, তেমনি কেবলমাত্ৰ মনের আবেগে স্বচ্ছন্দে লিখে 6शाल७, उ। कविड श्न न। भप्नद्ध डादएक लाख कद्रदान ক্ষমতার নামই রচনাশক্তি। মনের ভাবকে গড়ে’ না। তুলতে পারলে তা মূৰ্ত্তি ধারণ করে না, আর যার মূৰ্ত্তি নেই তা অপরের छूद्रि विषग्रौज़ूड श्ड श्राप्न न। कविड भलकांग्र। इन भिन ইত্যাদির গুণেই সে কায়ার রূপ ফুটে ওঠে। মনোভাবকে তার