এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ër नौजवमन इगौ করিমের মা বলিল, “দিন-কতক সৰুর ক’রে দেখি ; ইহার মধ্যে স্বজান বিবির যদি কোন খবর পাই, তা’ হ’লে আর আমার এ সব গোলযোগে দরকার নাই। যার জিনিষ সে নিজে এসেই খালাস ক’রে নিয়ে যাবে। আমার বোধ হয়, স্বজান বিবি ফারখৎ নিয়ে মনিরুদ্দীনকে নিকে কৰূবে ; তখন সে এই কণ্ঠহার খালাসের জন্য আমার কাছে আবার আসতে পারে। কবে আসবে, কোথায় গেছে, কতদিন পরে খবর পাব, কিছুই ভেবে ঠিক করতে পারছি না-বড়ই মুন্ধিল হ’ল আমার দেখছি।” দেবেন্দ্রবিজয় কহিলেন, “যখন কণ্ঠহার তোমার লীেহার সিন্দুকে আছে, তখন এ মুস্কিল একদিন-না-একদিন আসান হ’য়ে যাবে-তার জন্য এত ভাবনা কেন ? এখন সে কথা থাক, আমি একটা বিশেষ কাজের জন্য তোমার কাছে এসেছি। দেখ দেখি, এই রেশমের কাজ তোমার হাতের কি না ?” এই বলিয়া দেবেন্দ্রবিজয় কাগজের মোড়া খুলিয়া সেই ওড় নাখানি করিমের মার হাতে দিলেন।