R नोज्ञानं श्च তাহাও এখন সন্ধান করিয়া মুলী সাহেবের নিকটেই পাওয়া যাইতে পারে। কণ্ঠহার। আর সেই বিষাক্ত অস্ত্ৰ যদি এখন কোন রকমে মুন্সী সাহেবের অধিকার হইতে বাহির করিতে পারি, তাহা হইলে তঁহার নিজের দোষীক্ষালনের আর তখন কোন উপায়ই থাকিবে না। বিশেষতঃ মনিরুদ্দীন ও মজিদ খাঁর নিকটে তাঁহার সেই খুনের রাত্রির গতিবিধি সম্বন্ধে যতটা প্ৰমাণ পাওয়া যাইবে, তাহাতে আমি তাহাকে অতি সহজে দোষী সাবুদ করিতে পারিব। মুন্সী সাহেব যে নিজেই স্ত্রীর হত্যাBBBS L BBBD BDB BuD DBBD DBDBDu BBD DSS MgD DBDDDDuD নিকট হইতে সেই কণ্ঠহার। আর যে বিষাক্ত অন্ত্রে তিনি স্বজানকে খুন করিয়াছেন, তাহা এখন অনুসন্ধান করিয়া বাহির করা চাই ; কিন্তু তিনিই যদি প্রকৃত হত্যাকারী হইবেন, তাহা হইলে সেদিন সৃজন বিবির সন্ধানে আমাদের সঙ্গে ফরিদপুরে গিয়াছিলেন কেন ? এইখানে দেবেন্দ্রবিজয়ের মনে একটা খাটুকা লাগিল, বড় গোলমালে পড়িলেন। একবার ইচ্ছা হইল, অরিন্দমপ্রদত্ত সেই বাক্সটি ভাঙিয়া দেখেন, তন্মধ্যে অরিন্দম বাবুর হস্তাক্ষরে কোন নিরীহ (?) ব্যক্তির নাম লিখিত রহিয়াছে।-কে স্বজান বিবির হত্যাকারী ; কিন্তু তাহা তিনি করিলেন না। ক্ষণেক চিন্তার পর আপন মনে বলিলেন, “কিছু নয়-মুসী সাহেবই প্রকৃত হত্যাকারী-নিশ্চয় এই বাক্সের মধ্যে তাঁহারই নাম লিখিত রহিয়াছে। মুলী সাহেব নিজের অপরাধ ঢাকিবার জন্যই সুজান বিবির সন্ধানে আমাদের সহিত ফরিদপুরে গিয়াছিলেন। মনে করিয়াছিলেন, এরূপ করিলে কেহ তাহাকে সন্দেহ করিতে পরিবে না। সেখানে গিয়া যে স্বজনকে দেখিতে পাইবেন না, তাহা তিনি নিজের মুনে ཉན་ জানিতেন । কেবল নিজের অপরাধ গোপন করিবার জন্য তিনি এইরূপ কৌশল अष्णन कब्रिक्षा श्रक्प्रिन ” “ ’ ”