‘ asર ভীত, এরূপ লোকও অনেক আছেন। আবার ভান্থশাস্ত্রে বুৎপন্ন, অথচ ব্যাকরণ ধুঝেন না, এম্পু লোকও দেখা গিছে। অতএব, মছুষ্য ৰে সামর্থ্যযোগ বঙ্গীত কেবল जर्षिडांब्र चांब्रा ८कांन विषरञ्च निक हड्रेष्ठ পারে, তাহা পারে না। না পারার পক্ষে ঐ সকল পুষ্কল নিদর্শন। আমাদের শাস্ত্রে বে সদ্বয়-অদ্বয়-বাদের কথা আছে,—কৰ্ম্ম, জ্ঞান, ভক্তি, মুক্তি প্রভৃতির পন্থ উপদিষ্ট আছে, সে সমস্তই অধিকারিবিশেষের জন্ত, সাধারণের জন্ত নহে। পাত্র বা অধিকারী অম্লারে স্থপথ কুপথ হয়, আবার কুপথ স্বপথ হয়। তাই শাস্ত্রকারদিগের আদেশ—যে যে-পথের অধিকারী, সে সেই পথে গমনাগমন করুক। স্বামী মধুসূদনসরস্বতী স্বকৃত ভক্তিয়সায়নগ্রন্থে জ্ঞান ও ভক্তি এই দুই পথের উল্লেখ করিয়া ৰলিরাছেন— “অদ্রুতচিত্তস্য নিৰ্বেদপুৰ্ব্বকং তত্ত্বজ্ঞানমূ। দ্রুতচিত্তস্য তু ভগবৎকথাশ্রবণাদিভাগবতধৰ্ম্মশ্রদ্ধাপুৰ্ব্বিকা ভক্তিরিত্যধিকারভেদেন স্বয়মপুJপাত্তম।” অর্থাৎ যাহাঁদের চিত্ত অত্যন্ত তীব্র,— অত্যন্ত নীরস, কিছুতেই দ্রুত হয় না, —গলে না, তাহারাই ঐহিক সম্পদে নির্বিপ্ন হওয়ার পর তত্ত্বজ্ঞানের পথ বা অৱয়বাদের পথ গ্রহণ করুক ; কিন্তু যাহাদের চিত্ত সেরূপ শক্তিশালী নহে,—সেরূপ তীব্র নহে, যাহাঁদের চিত্ত ' দ্রুতিপ্রবণ,-- সহজে গলিয়া বায়, তাহার ঐহিকসম্পদে নিৰ্ব্বিগ্ন হওয়ার, পর সধবাদের উপদিষ্ট ভক্তির পথ গ্রহণ করুক। অদ্বল্পবাদের তত্ত্বखांन ७ नषञ्चवांटमब्र उखिन्नांमक स्छन, উভয়ই অধিকারিভেদে গ্রহণীয়। कन्नहनि। . কথায় কথা উঠে,—“ঐহিকসম্পদে নিsি" এই কথায় অপর এক কথা উঠিতেছে। কথাটা এই— অঙ্গ জীবের প্রকৃতিতে কি আছে,—কি नांहे, अछ छौ८वब्र ७थक्लङि कि कांग्न,-कि कांब्र না, তাহা ঠিক জানা যায় না। কিন্তু মনুষ্যজীবের প্রকৃতিতে বর্তমান অপেক্ষা ভবিষ্যৎ অত্যন্ত বলবৎ । মঙ্গুষ্যের প্রকৃতিতে ভবিষ্যতের আশা অত্যধিক প্রবল বলিয়াই মন্থষ্যজগতের এত পরিবর্তন ও এত উল্পতি । ভবিষ্যতের সীমা দৈবাৎ কাহার প্রকৃতিতে अब्रभांकां८ब्र अङिदाख श्ञ्च ;-षtब९ नों মরণ হয়, তাবৎ তাহারা সুখদুঃখপ্রাপ্তিপরিহারের চেষ্টা করে, তদুদ্ধে নহে। কেন না, তাহার বুঝে, মরণেই শেষ, মরণেই বিরাম । অবশিষ্ট লোকের মধ্যে কতকলোকের প্রকৃতি ঐ সীমা অতিক্রম করিয়া পরলোক ও স্বৰ্গনরকাদি কল্পনা করে এবং তদবশিষ্ট লোক স্বৰ্গনরকাদির অতীত মুক্তিনামক দুঃখাস্ত পদের অস্তিত্ব মান্ত করে । যাহাদের ভবিষ্যৎ মরণ, তাহাদের জন্ত শাস্ত্র —নীতি । যাহাদের ভবিষ্যৎ স্বৰ্গনরকাদি, তাহাদের জন্য তৎপ্রাপ্তিপরিহারের উপরীভূত কৰ্ম্মকাণ্ড এবং যাহ্বাদের ভবিষ্যদাশ মুক্তি, তাহীদের জন্ত কৰ্ম্মযোগ, অষ্টাঙ্গযোগ, ভক্তিযোগ , ও জ্ঞানযোগ, এই চার পন্থা আবিষ্কৃত হইয়াছে। তন্মধ্যে যে ষে-পথের অধিকারী, সে সেই পথ অবলম্বন করুক, ইহাই শাস্ত্রকারদিগের ঘোষণা বা ডিত্তিম। শঙ্কর জ্ঞানপথের পথিকদিগের জন্ত অদ্বয় বাদের দর্শন প্রস্তুত করিরাছেন এবং রামায়ুজ‘স্বামী ভক্তিপথের অধিকারদিগের জন্ত