চতুর্থ সংখ্যা । ] সমালোচনা কিঞ্চিৎ দীর্ঘ হইয়া পড়িল, সুতরাং আর একটিমাত্র প্রসঙ্গের অবতারণ করিয়া এই প্রবন্ধের পরিসমাপ্তি করিব। “তুমি কেন,–সংসারে কেউ কারও কথা শুনিতে চায় না, সবাই শোনাতে চায় ; সবাই কথক, শ্রোতা কেহ নাই।” এই মন্তব্যটি অন্ত কোন দেশে প্রযোজ্য কি না, তাহ জানি না—তবে আমাদের এই হতভাগ্য দেশে এই কথাটি প্রতি অক্ষরে সত্য। অনেকদিন পূৰ্ব্বে কবি বলিয়াছিলেন— * “জলে বালা বাধিয়াছি ডেঙীয় বড় किििभाई cरुषों मदांश् अली छांश्द्रि करब्र সবাই চেচায় মিছামিছি ।" সেদিন কোন রঙ্গমঞ্চে শুনিলাম যে, একজন অভিনেতা অত্যন্ত দুঃখের সহিত বলিতেছেন, তিনজন বাঙালীর দুইটি মত হইতে পারে না ; তাহারা প্রত্যেকেই স্বীয় স্বাতন্ত্র্যরক্ষার জন্ত ব্যস্ত ; সুতরাং তাছাদের ভিন্ন ভিন্ন তিনটি মত হুইবে । আমাদের দেশে যেরূপ ব্যক্তিগত প্রাচীন সামাজিক চিত্র। ১৮৫ বাদবিসংবাদ, এরূপ বোধ হয় অন্ত কোন দেশে নাই। নিরক্ষর পরিবাসীদের সমাজ । শাসন হইতে আরম্ভ করিয়া জাতীয় মহাসমিতি, জাতীয় শিক্ষাসমিতি প্রভৃতি সমস্ত বিষয়েই আমাদের দেশে দলাদলি—সকলেই নিজের মত জাহির করিতে ব্যগ্র—প্রত্যেকেই ভাবে যে, তাহার মত পণ্ডিত বোধ হয় আর কেহ নাই। একজন সমাজপতি অথবা দলপতির আদেশবাণী শিরোধীর্যা করিয়া কাজ করিতে আমরা এখনও শিক্ষা পাই নাই এবং সেই কারণেই আমাদের এত দুৰ্গতি । আমাদের দেশে কথক অনেক হইয়াছেন, কথাও ঢের হইয়াছে—কিন্তু কথা অনুসারে কার্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হওয়ার জন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ লোক কোথায়? নানা কার্য্যে ব্যাপৃত থাকিয়াও যোগেশবাৰু এই প্রবন্ধগুলি সম্পাদন করিয়া দেশের ও ভাষার প্রভূত উপকার সাধন করিয়াছেন। আশা করি, প্রবন্ধলেখকের অপর পত্রগুলিও অতি শীঘ্ৰ যোগেশবাবুকস্তৃক সম্পাদিত হইয়া প্রকাশিত হইবে । Ф в শ্ৰীহেমচন্দ্র দাস গুপ্ত । প্রাচীন সামাজিক চিত্র।
- S*ళg:
গ্রাম্যস্থিতি । রাজার কর্তৃব্য হইতেছে যে,তিনি নগরে গৃহাদি নিৰ্ম্মাণ করাইয়া ও যথোচিত বৃত্তির ব্যবস্থা করিয়া বেদবিদ্যাবিং অগ্নিহোত্রী শ্রোত্রিয় বিপ্রগণকে স্থাপিত করিবেন ও বলিবেন যে, আপনার “স্বধৰ্ম্ম" পালন করুন। তাহাদের निकले श्हेप्ड कब्र श्रृंशैङ श्हेउ नै, अङ्कङ নরপতি ভবিষ্যৎ উত্তরাধিকারিগণের অববোধের জন্য তাম্রশাসৰাদিতে লিখিয় তাহা