পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

కsly • নিজের চেষ্টাগ্রয়োগে যেটুকু কষ্ট,-যেটুকু কাঠিন্ত আছে, সেইটুকুতেই ষে আমাদের মুখ সত্য হয়, আমাদের লাভ মূল্যবান হইয়া উঠে, বাবু তাহ বোঝে না। বইপড়া-বাবুয়ানাতেও, জ্ঞানকে নিজে পাওয়ার ষে একটা আনন্দ, সত্যকে তাহার যথাস্থানে কঠিন প্রেমাভিসারের দ্বারা লাভ করার ষে একটা সার্থকতা, তাহ থাকে না । ক্রমে মনের সেই স্বাভাবিক স্বাধীনশক্তিটাই মরিয়া যায়, সুতরাং সেই শক্তিচালনার স্বথটাও থাকে না, বরঞ্চ চালনা করিতে বাধ্য হইলে তাহ কষ্টের কারণ হইয় উঠে। এইরূপে বইপড়ার আবরণে মন শিশুকাল হইতে আপাদমস্তক আবৃত হওয়াতে আমরা মামুষের সঙ্গে সহজভাবে মেলামেশা করিবার শক্তি হারাইতেছি। আমাদের কাপড়পরা শরীরের যেমন একটা সঙ্কোচ জন্সিয়াছে, আমাদের মনেরও তেমনি ঘটিয়াছে —লে বাহিরে আসিতেই চায় না। লোকজনদের সহজে আদর-অভ্যর্থনা কর, তাহাদের সঙ্গে আপনভাবে মিলিয়া কথাবার্তা কওয়া আমাদের শিক্ষিতলোকদের পক্ষে ক্রমশই কঠিন হইয়া উঠিতেছে, তাহ আমরা লক্ষ্য করি। দেখিয়াছি। আমরা বইয়ের লোককে চিনি, পৃথিবীর লোকবে চিনি না –বইয়ের লোক আমাদের পক্ষে মনোহর, পৃথিবীর লোক শান্তিকর। আমরা বিরাটু সভায় বক্তৃত করিতে পারি, কিন্তু জনসাধারণের সঙ্গে ক কহিতে পারি মা। যখন মাশরা বড় কথা,বুইয়ের কথা লইয়া আলোচনা করিতে পারি, কিন্তু সহজ জালাপ, সামান্ত ৰুখা জামাদের মুখ দিয়া ঠিকমত বাহির হইতে চায় ৰপৰশন। t ૧૬ નવા ম, তখন বুঝিতে হইবে, দৈবস্তুর্যোগে আমরা পণ্ডিত হইয়া উঠিয়াছি, কিন্তু আমাদের মানুষটি মারা গেছে। মানুষের সঙ্গে মাছুযভাবে আমাদের অবারিত গতিবিধি থাকিলে বরের বার্তা, মুখস্থঃখের কথা, ছেলেপুলের খবর, প্রতিদিনের আলোচনা আমাদের পক্ষে সহজ ७ रथकङ्ग झ्म्न । यहेटब्रब्र भोश्ष ४ऊब्रि-कब्र কথা বলে, তাহারা যে সকল কথায় হাসে তাহ প্রকৃতপক্ষেই হাস্করসাত্মক, তাহারা যাহাতে কাদে তাহ করুণরসের সার ; কিন্তু সত্যকার মানুষ যে রক্তমাসের প্রত্যক্ষগোচর মানুষ, cगद्देथोप्नहे ८ष उोशब्र भर्छ छिङ्–७हेछछ তাহার কথা, তাহার হাসিকান্না অত্যন্ত পয়লানম্বরের না হইলেও চলে। বস্তুত সে স্বভাবত যাহা, তামার চেয়ে বেশি হইবার আয়োজন না कब्रिएलई ठू८थश्न विश्च्न झ्छ । भाष्ट्रय दहे हहेङ्ग উঠিবার চেষ্টা করিলে তাহাতে মানুষের স্বাদ नछे श्ब्रां शाग्न । চাণক্য বুৰি বলিয়া গেছেন, বিস্কা যাহাদের নাই, তাহারা “সভামধ্যে ন শোভস্তে”। কিন্তু সভা ত চিরকাল চলে না । এক সময়ে ত সভাপতিকে ধন্তবাদ দিয়া আলো নিবাইয়। দিতেই হয় । মুঙ্কিল এই যে, আমাদের দেশের এখনকার বিদ্বারা সভার বাহিরে “ন শোভস্তে”—র্তাহার বইপড়ার মধ্যে মানুষ, তাই মামুষের মধ্যে তাহাদের কোনো সোয়াস্তি নাই । এরূপ অবস্থার স্বাভাবিক পরিণাম নিরানন্দ । একটা স্থষ্টিছাড়া মানসিক ব্যাধি যুরোপের সাহিত্যে সমাজে সৰ্ব্বত্র প্রকাশ পাইতেছে, তাহাকে সে-দেশের লোকে বলে “World-weariness” i attwa, wtU