পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/১২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ડેડહ লেখককে যখন আমরা অত্যন্ত নিকটে প্রত্যক্ষ করিয়া দেখি, তখন লেখকের সঙ্গে লেখার সম্বন্ধটুকুই আমাদের কাছে প্রবল হইয়া [ १भ दई, थांबांझ, ५७38. যে সকল কাব্য আপনাকেই যেন আপনি সৃষ্টি করিয়া চলিয়াছে, অথচ যাহার স্বত্র ছিন্ন হইয়া যায় নাই, সেই সকল কাব্যের দৃষ্টান্ত দিয়া আমি ভাবস্থাষ্ট্রর বিপুল নৈসর্গিকতার প্রতি । আপনাদের মন আকর্ষণ করিবার চেষ্টা করিয়াছি। উঠে—তখন মনে করি, গঙ্গোত্রীই যেন গঙ্গাকে স্বাক্ট করিতেছে।. এইজন্য জগতের যে সকল কাব্যের লেখক কে,তাহার যেন ঠিকানা নাই— 經 ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। শিবের গান। .'ধান ভাতে শিবের গান’ কথাটা বহু প্রাচীন, চাদের গান সংগৃহীত হইয়াছে। রংপুর—বঙ্গদেশেৰ কোন কোন স্থলে প্রবাদটি "ধান অঞ্চলে এখনও অপরাপর কয়েকজন পালভালুতে মহীপালের গান” এই আকারেও রাজন্যের গীতি প্রচলিত আছে—সেই সকল वृडे श्हेब्र थांदक । গানের উদ্ধারকল্পে কোন চেষ্টাই হইতেছে না, এই দুইটি প্রবাই সত্য। বঙ্গভাষাকে আর কয়েকবৎসরের মধ্যে তাহার লুপ্ত হইবে, বে সময়ে পৈশাচিক প্রাকৃতের লক্ষণাক্রান্ত তখন আমাদের সেই ‘ক্ষতিপূরণের কোন মনে করিয়া পণ্ডিতগণ উপেক্ষা করিতেন, ভদ্র- সম্ভাবনা থাকিবে না। মণ্ডলীর মধ্যে যখন এই ভাষার অাদর ছিল - পালরাজগণের এই সকল গান পড়িয়া ন, রাজদরবারে যখন ইহা প্রবেশাধিকার প্রাপ্ত কবিত্বপিপাস্ক পাঠকগণ যে কৃপ্ত হইবেন, হয় নাই—সেই সময়ে গ্রাম্য অশিক্ষিত , এমন ভরসা আমরা দিতে পারি ন—ঐতিহালোকেরা কতকগুলি গান রচনা করিয়া আত্ম- সিকগণও উহাদের বহু পত্র অগ্ৰাৰ করিবেন। রঞ্জন করিত—সেই গানগুলি শিবপ্রসঙ্গে ও বক্তপ্রকার অবিশ্বাস্ত ও আজগুৰি কল্পন পালরাজগণের কীৰ্ত্তিকথা লইয়া মুখে মুখে মনে উদয় হইতে পারে, পাঠকগণ ঐ সকল রচিত হইয়াছিল। লেখনী বা মন্তাধারের গানে তাহ পাইবেন,—ত ছাড়া, উহাদের লঙ্গে সেই কৃষককবিগণের কোন সম্পর্কই রুচি অতি গ্রাম্য ও রচনা একান্ত অসংবত । णि न । क्रुि छगिठकषाब्र जांश्, इहे कूफांदेश পালা" মধ্যে মণিকা ও গোবিন- রাখিলেও রন্ধলাভ হইতে পায়ে-এই গান