পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

११8 জেলার প্রশেরই তাহ কাজ, তাহাতে আর সঙ্গেহমাত্র নাই। এটাও কিন্তু দেখিতেছি যে, তোমার প্রাণের সে যাহা কাজ, তাহার : উপরে তোমার জ্ঞানের বিলক্ষণ কর্তৃত্ব চলে ; দেখিতেছি যে, তুমি সজ্ঞানভাবে নিশ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ করিতেও পারে, কমাইতে-বাড়াইতেও পারে, ইচ্ছামাত্রেই। এইজন্তাই আমি বলিতেছি যে, যেমন কৰ্ত্তাগৃহিণী উভয়ে একজোট হইয়া ঘরসংসার চালা’ন, তেমনি জ্ঞান এবং প্রাণ উভয়ে একজোট হুইয়া তোমাব নিশ্বাসপ্রশ্বাস চালাষ্টতেছে । আবার, এটাও দেখিতেছি যে, কার্যপ্রণালী দোহার ইরূপ। যেমন—বাধানিয়মে ছোটো-ছোটাে ছেলেদের মানুষ করির তোলা গৃহিণীরই কাজ, তা বষ্ট, কর্তা সে কার্থ্যে নিতান্তই অপটু ; তেমনি বাধানিয়মে অষ্টপ্ৰহৰ নিশ্বাসপ্রশ্বাস পরিচালনা করা গুণেরই কাজ ; তা বই, জ্ঞান তাঙ্গতে बिज्राख्राझै অপটু ৷ পক্ষাস্তরে, যেমন--- ছেলেদের শিক্ষার জন্ত নূতন কোনোপ্রকাব বৈজ্ঞানিক-নিয়ম প্রবর্হিত করিতে হষ্টলে কর্তটি তাঙ্গ প্লারেন, তা বই, গৃহিণী তাঙ্গতে নিতান্তষ্ট অপটু, তেমনি নিশ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ করিয়া কুম্ভক করিতে হষ্টলে, অথবা নিশ্বাসপ্রশ্বাস কমাইয়া-বাড়াইয় রেচকপূরক করিতে হইলে জ্ঞানই তাল পারে, তা বই, প্রাণু ठांशंष्ठ निष्ठांखई अश्नप्ले । किख् छांन यडई কেন প্রাণের উপরে কর্তৃত্ব করুক না, প্রাণকে সে চটাইয়া প্রাণের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্রভাবে কোনো কাৰ্য্যই করিতে পারে না । প্রাণারাম সাধন করিবার সময় জ্ঞান ধীরেধীরে প্রাণকে বশ করিয়া আপনার অভিপ্রেত পথে বাগাইয়া জানে, তা বই, প্রাণকে তুচ্ছ दत्रल-नि । [ १भ बं, sts.دهبچs তাচ্ছল্যও করে 'ন', আর, প্রাণের উপরে যথেচ্ছ বলপ্রকাশও কয়ে না। জালু সৰসময়েই প্রাণের সহিত সম্ভাবে মিলিয়া কাৰ্য্য করে,-প্রাণের সহিত আড়াআড়ি করিয়া কোনো কাৰ্য্যই করে না । জ্ঞান যখন ঈশন খাটাইয়া প্রাণীয়াম সাধন করে, তখনও প্রাণ জ্ঞানকে আপনার বাধা-পথের বেশী বাহিরে যাইতে দেয় না । প্রাণ যেমৰ কতকমাত্রা জ্ঞানের অভিপ্রায়ের সঙ্গে গোড় দিয়া চলে, জ্ঞানও তেমনি কতকমাত্রা প্রাণের অত্তিপ্রায়ের সঙ্গে গোড় দিয়া চলে, জার, উভয়ের সেরূপে চলিবার কারণ শুদ্ধ-কেবল পরম্পরের প্রতি মনের ভালবাসা, কেন না, মন জ্ঞানপ্রাণের মধ্যস্থস্বরূপ। জ্ঞান এবং প্রাণের মধ্যে কোনো সূত্রে দাম্পত্যকলহ বাধিলে মন মাঝে পড়িয়া বিবাদ মিটাইয়া দিতে চেষ্টা করে । ফলে, জ্ঞান এবং প্রাণের মধ্যে কলহ যাহ! সময়ে-সময়ে বাধিতে দেখা যায়, তাহা হরগেীরীর কন্দল বই আর কিছুই নছে। জ্ঞানবান জীবের জাগরিতাবস্থায় জ্ঞান এবং প্রাণ উভয়ে একজোট হুইয়া ঘরসংসার করে— এ তে দেখিতেই পাওয়া যাইতেছে ; কিন্তু নিদ্রাবস্থায় কি হয়, সেটাও দেখা চাই। সুব্যক্ত চেতন যখন শ্রমরুমে অবসর হইয়া ঈশন গুটাইয়া-লইয়া অব্যক্ত হইতে ইচ্ছা করে, তখন . সে প্রাণের হস্তে চাবির গোছা ফেলিয়া-দিয়া দিব্য আরামে নিদ্রা যায়। জ্ঞান যখন নিদ্রার ঝাপ দিতে উদ্যত হয়, তখন মন জ্ঞানকে दनिष्ठ भांदब cय, “ङ्कबि इ'क्र षटब्रब्र कéी ? घरब्रग्न क्6ीं थाब्र नां थींकिरण परब्रम म* হইৰে কি ?” তা যদি বলে, ওৰে জ্ঞান তাহার উত্তর দিবে এই যে, কোনো চিৰা নাই-বলে