8૨૦ বঙ্গদর্শন। [ ৭ম বর্ষ, পৌষ, ১৩১৪ प्रविश *ाहे माहे । किरू उांशंद्र भूर्लनिन যখন বঙ্গবাসী আপীসে ঐ বিষয় কথাবার্তা হয়, তখন হুই একটী বন্ধুর সহিত যৎকিঞ্চিৎ আলোচনা হইয়াছিল। তাহার একটু আভাস এখানে দিলে আমি উপরে যাহা বলিয়াছি তাহার একটা দৃষ্টান্ত মাত্র প্রদর্শিত হইবে, একটী শিক্ষিত ভদ্রলোক অন্ত একটা শিক্ষিত ভদ্রলোককে বলিলেন “মহাশয় আপনি এ বিষয় বোধ করি আলোচনা করিয়াছেন । আপনার মত কি ? ২য় ভদ্রলোক। আমি বর্তমান অন্নকষ্ট সম্বন্ধে মত দিতে সাহস করি না, কেন না জামাদের দেশে প্রয়োজনীয় সংবাদ সংগ্ৰহ कङ्गां निष्ठांख कर्टिन । ১ম । কেন মহাশয় ? সংবাদ ত চারি দিক হইতে পাওয়া যাইতেছে। চারি দিকেই विन:निन काँडैरणब्र भूना अश्कि छहैण्डरछ । সেটা কি আমাদের দেশের লোকের বিশেষ কষ্টের কারণ নহে। ২য়। যদি মানিয়া লওয়া যায়, পুৰ্ব্বে যে পরিমাণে শস্ত হইত, এক্ষণেও সেই পরিমাণে শস্ত হইতেছে, আর শস্তোৎপাদকের সংখ্যা পূর্বের অপেক্ষ বিশেষ বৃদ্ধি হয় নাই, তাহ हहरण हैहj७ भांनिब्रां जहैरङ इहैव ८ष, *छ মহাৰ্থ হওয়াতে, শস্তোৎপাদক অর্থাৎ কুৰিজীবী লোকের ক্ষতি হইতেছে না, বরঞ্চ লাভ হইতেছে। আর যদি কৃষকদিগের পূর্বাপেক্ষ লাভ হইতেছে এ কথা সিদ্ধান্ত হয় তাহা হইলে জমীদারগণেরও পূৰ্ব্বাপেক্ষ লাভ হইতেছে মানিতে হইবে। কারণ কৃষকের টাকা অধিক পাইলে জমিদারের খাজন\জুল जांनांग्र इत्र, यमन कि शंण बरकब्र जो খাজনা আদায় হইয়া যায়। আমার একটা छथैौलांब्र बबू श्रां८छ्न । ॐांशtन्न छबैौमांद्रेौरष्ठ , অনেক টাকা বাকী-বকেয়া পড়িয়াছিল। এই সনে তাহার জমীদায়ি হইতে হাল বকেয়া প্রায় সমুদয় টাকা অীদায় হুইয়াছে। তাহার প্রায় এক লক্ষ টাকা দেন ছিল তাছা এইখায় শ্যেধ গিয়াছে । অস্কান্ত অনেক জমিদারেরও ঐরূপ। শস্ত-মূল্য-বৃদ্ধিতে লাভ হইবার সম্ভাবন । শস্ত-মূল্য-বৃদ্ধিতে কৃষক ও জমিদারগণের ক্ষতি বা কষ্ট হইতেছে না, লাভ বা সুবিধা হইতেছে । দেশের অধিকাংশ লোক কৃষক। স্বতরাং শস্ত-মূল্যবৃদ্ধিতে দেশের অধিকাংশ লোকের লাভ ও সুবিধা হইতেছে। ১ম । কিন্তু মহাশয় যে সকল ভদ্রলোক নিদিষ্ট বেতনে চাকরী করে, তাহাদেরত কষ্ট হইতেছে। २छ । ठाझां८लग्न कई झईएल, ७ई बृक्षिtऊ হইবে, ধনের নুতন বণ্টন হইতেছে। পূর্কে তত্ৰলোকেরা স্কুশন বসনের জন্ত যে টাকা আবগুক তাহ ব্যয় করিয়া, যে টাকা উত্ত হইত, তাছা সেীন দ্রব্যে ব্যয় করিত। এখন শস্ত-মূল্যবৃদ্ধি হেতু ঐ সকল ভদ্রলোক সৌধীন দ্রব্য ব্যবহার করিতে পার না, স্ত্রীকে স্বর্ণালঙ্কার বাণারসী শাড়ী দিতে পারে না, পাচক ও ভৃত্য রাখিতে পারে না। কিন্তু যে সকল কৃষক আধপেট খাইত, তাছার পেট ভরিয়া খাইতে পাইয়াছে । যে শস্ত বিনিময়ে স্বর্ণে পরিবর্তিত হইয়া রমণার স্কন্ধে আরোহণ করিয়া তারাহীররূপে বৃথা জ্বলিত ও বলকিত, কখন বা কোমল রমণীদেহে ফুটিত, ও অস চ্ছন্নতাহেতু রজনীতে পরিত্যক্ত হইয়া লজ্জার উপাধাননিয়ে মুখ চাৰিত, সেই শস্ত বা অর্থ
