পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম ত্বংখ্যা । ] .** গৌড়ৰাহিনী। 8રજ কg একটা গড়ে ক্ষতিপূরণ, এই তিনট ধরিয়া সে সামান্ত জর বৃদ্ধি করিয়া বিক্রয় করিবে। ইহাতে দূরাগত শস্তের ঘর কিছু কিছু বৃদ্ধি হয়, কিন্তু দেশের চাউল দেশেই থাকাতে মোটের উপর দেশে, অয়ের দর বৃদ্ধি হয় না, অর্থাৎ একস্থানে ৰেমন একটু দর বৃদ্ধি হয়, অল্পস্থানে তেমনি দর একটু কমে । বাহ হউক উপরে বাহ বলিলাম, তাহাতে ইহাই বোধ হয় যে ভারতে টাকা অধিক হইয়া থাকিলে অধিক শস্য ভারত হইতে বাহির হইয়া গিয়াছে, অর্থাৎ অনুেক শস্য কমিয়া গিয়াছে। এবং টাকা অধিক হইলেও,

তাহার সঙ্গে সঙ্গে অধিক বার কেনা বেচা হইলে দ্রব্যের ঘর বাড়িতে না পারে। আর দর বৃদ্ধি শস্যের অপ্রচুরতা হেতুই হইতেছে। * এত দূর বাহা লিখিলাম, তাছাতে শস্যের অপ্রচুরতা, ছুর্ভিক্ষের কারণ ও শস্য মূল্য বৃদ্ধির হেতু এই বলিয়া বোধ হয়। ক্সি ইহার ভিতর অনেক কথা আছে। তাছার আলোচনা না করিলে কোন একটা স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত इ७ब्रl बांब्र न । क्रूि ७हेक्रभं छग्निल रिवब्र প্রবন্ধ দীর্ঘ হইলে পাঠক ধৈৰ্য্যচ্যুত হইবার সম্ভাবনা । তজ্জন্ত পরে ইহার আলোচনা করিবার চেষ্টা করিব। ঐজ্ঞানেন্দ্র লাল রায় । গৌড়কাহিনী। মুসলমান-রাজধানীর প্রখম প্রতিষ্ঠা। বক্রিয়ার খিলিজি দক্ষিণ বিহার করতলগত করিবার পর, গৌড়মওলে রাজ্যবিস্তার করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন। তাছার প্রকৃত রাজধানী বিহার নগরেই প্রতিষ্ঠিত ছিল। সেখানে এখনও তাহার মৃতদেহ সমাধিনিহিত আছে । এদেশে আসিয়া উাহাকে প্রয়োজনামুরোধে দেবকোটে একটি সেনানিবাস সংস্থাপিত করিতে হইয়াছিল। তাছাই এদেশের প্রথম মুসলমান রাজধানীরূপে ব্যবহৃত হইত। অথচ মুসলমান-লিখিত ইতিহাসমাত্রেই দেখিতে পাওয়া যায়,—বক্তিয়ার খিলিজি লক্ষ্মণাবতীয় ধ্বংসসাধন করিয়া, তথায় এক নূতন রাজধানী সংস্থাপিত করিয়াছিলেন ; সেখানে খোংবা” ও মুদ্রা প্রচারিত করিয়া, নিরুদ্বেগে রাজ্যশাসন করিয়াছিলেন । এই বর্ণনা নিতান্ত অতিরঞ্জিত বলিয়াই বোধ হয় । இ

  • Muhammad Bakhtiyar, sweeping the town with the broom of devasatation, completely demolished it, and making anew the city of Lakhnawti, which from ancient times was the seat of Government of Bengal, his own metropolis, he ruled over Bengal peacefully, introduced the Khutbah, and minted coin in the name of Sultan Qutb-ud

dih-Rias-us-Salateen, p. 63.