পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৪৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ల్సి दछझुन्नि । [ ৭ম বর্ষ, পৌষ, ১৩১৪ গিয়াছেন। এদিকে ঘিয়ামুদীনের মুদ্রিত হিজরী ৬১৬ সালের মুদ্রায়, তাহ “গৌড়নগরে মুদ্রিত হইয়াছিল বলিয়া, উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। মুসলমানলিখিত ইতিহাসে প্রথমে গৌড়ের নাম উল্লিখিত হয় নাই –অনেৰু দিন পর্যন্ত রাজ্য ও রাজধানী “লক্ষ্মণাবতী” নামেই উল্লিখিত হইয়াছিল। ইহার কারগ্রপরম্পরার অভাব ছিল না । সমগ্র গৌড়ীয় হিন্দু-সাম্রাজ্য মুসলমানদিগের করতলগত হুইবার পুৰ্ব্বে, র্তাহারা "লক্ষ্মণাবতী রাজ্যেই” প্রাধান্য লাভ করিয়াছিলেন । সুতরাং রাজকীয় কাগজপত্রে সেই নামই প্রচলিত ছিল। অনেকদিন পৰ্য্যন্ত এই সকল কারণে গৌড় নাম প্রসিদ্ধিলাভ করিতে পারে নাই । জুলতাম বিয়ামুদ্দীন উচ্চাকাঙ্কা পোষণ করিতেন । তিনি দেবকোটের সেনানিবাস ছাড়িয়া, পুরাতন গৌড় নগরে রাজধানী নিৰ্ম্মাণ করিতে ব্যাপৃত হইয়াছিলেন ; এবং মুদ্রাতেও গৌড়ের নামই মুদ্রিত করিয়াছিলেন। দিল্লীর সঙ্গে প্রতিযোগিতা রক্ষার আশায় তিনি বোগদাদের খলিফার নিকট হইতে সনম জানয়ন করায় স্পষ্টই বোধ হয়, তিনি আপন রাজধানীকেও দিল্লীর সমকক্ষ করিয়া তুলিবার আশায় তাহাকে গৌড় নামে পরিচিত করিবার জন্ত লালায়িত হইয় ছিলেন। সেই জন্তই তাছার মুদ্রায় গৌড় শব্দটি বিশেষভাবে মুদ্রিত হইয়া থাকিবে। এখন বিয়াহুদীনের একমাত্র गैर्हिष्श्-िबांडन मृ९थाप्नौब्र । ७iशहे কাল পরাজয় করিয়ী, এখনও গৌড়নগরের সীমানির্দেশ করিতেছে । • একদিনে রোমনগর নিৰ্ম্মিত হয় नरे । গৌড়নগরও একদিনে নিৰ্ম্মিত হইতে পারে নাই। মুলতান বিয়াকুদ্দীন তাহান্ন .প্রথম প্রতিষ্ঠাতা । তাহার পর বহু বাদশাহের অঙ্কাৰ অধ্যবসায়ে গৌড়নগর ঐশ্বৰ্য্যে ও সৌন্মধ্যে शूबांउन * छूवनविशांउ इहेब्रा खैfब्राहिण। cशोड़ौद्र ধ্বংসাবশেষের মধ্যে বিচরণ করিতে করিতে দেখিতে পাওয়া शश्,-डाशब পুরাকীৰ্বির সঙ্গে স্বাধীনতার সংস্রব অত্যন্ত অধিক। তাহ সমগ্র রচনাকৌশলের ভিতর দিয়া সুস্পষ্ট অভিবাক্ত। গৌড় যেন নাগরিক সৌন্দর্যো দিল্লীকে পরাভূত করিবার জন্ত প্রথম হইতেই লালায়িত্ব ছিল। এই লালসা গৌড়ীয় * স্বাধীন বাদশাহদিগের স্বাভাবিক লালসা। তাহারা ইষ্টক প্রস্তরের প্রত্যেক স্তরে তাহারই নিদর্শন রাখিয়া গিয়াছেন । তাহারা দিল্লীশ্বরের প্রতিনিধিরূপে গৌড়ীয় সিংহাসনে উপৰিঃ হইয়াছিলেন, এরূপ: কোন উল্লেখযোগ্য পুরাকীৰ্ত্তির নিদর্শন করিয়া যান নাই। গৌড়ীয় রাজনগর নিৰ্ম্মাণের ধারাবাহিক ইতিহাস প্রাপ্ত হইবার উপায় নাই। গৌড়ের শাসনকাহিনীর হায় তাহার গঠনকাহিনীও অতীতের বিস্মৃতিসাগরে বিলীন হইয়া গিয়াছে ! তথাপি দেখিতে পাওয়া যায়,—গৌড়ের ইতিহাসের দুইটি পৃথক যুগ হইটি পৃথক অম্বুয়ের সাক্ষ্য প্রদান করিতেছে। এক যুগ পরাধীনতার যুগ,—সে যুগের গৌড়েশ্বরগণ দিল্লীশ্বরের রাজপ্রতিনিধি মাত্র । তাছার দিল্লীর সমকক্ষ ক্লরিয়া নগর গঠনের সাহস প্রদর্শন করিতে পারেন নাই। আর এক যুগ স্বাধীনতার যুগ,—সে • যুগের গৌড়েশ্বরগণ দিল্লীকে नद्रांफूड कब्रियांब्र छछहे थांणभt१ नभब्रभ*न করিয়া গিয়াছেন। যে সকল কীৰ্ত্তিচিহ্ন কালপরাজয় করিয়া,