(re: ' उहाँ६ cजबकि कॉमनीब्र विक्छ श्रेष्ठ *ाप्त्र ? কিন্তু বমি ভূমি জানিতে পায় যে, তোমার १छठरछब्र अखछि गंबल बिषद्र cङांभांटङहे রহিয়াছে, এবং সমস্ত বিশ্বের সার বন্ধটি তোমার মধ্যেই অবস্থিত, তখন তোমার সমস্ত কামনা O জুিরাহিত হয় এবং সমস্ত শৃঙ্খল বিলীন হইয়া স্বায় ।” “স্বরূপত তুমি घैंङ्ग । এই সত্যটি किं তোমার হৃদয়ে মুদ্রিত করিতে পার, দেখিবে,— যাহা হইতে সমস্ত ছঃখ যাতনা সমুন্তত হয়, সেই মায়াময় সসীমভাব সমূহ—সেই পৃথকৃ সত্তার বাসনা-সকল গুলিত হইয়া পড়িলে pe...» 鬱 সেই রহস্তময় পুরাতন প্রাসাদের ধার দিয়া আমরা চলিয় গেলাম। যাহারা জলের উপর চুল আছড়াইয়া পরে সেই চুল কাধের উপর ফেলিয়া দেয়—আর চুল হইতে জল পাইলাম না ; ঘাটের সিড়িতে—অন্ধকারের উচ্চ দেয়ালের পাদদেশে, কেহই নাই। কিন্তু इो९ ७को पात्र सेन्वाडि श्हेल-बांछপ্রাসাদের নিমতলস্থ-গহবরের গুরুভার বৃহৎ দ্বার ;–এক মৌসয়ের জন্ত, এই গহবর প্রতিबश्नब्र नौब्र वरण निषबिकङ थाटक । cगोब्रকরে উদ্ভাসিত হইয়া, একটি রমণী দ্বারদেশে আসিয়া দাড়াইল –এই সব বিষ প্রকাও প্রস্তর রাশির মধ্যে একটি ক্ষুদ্র বিছান্ময়ী স্বপ্নমূৰ্ত্তি। পরিধানে রূপালি জরির পাড়ওয়াল বেগুনি রঙের একখানি नाउँी-यदर्श সারাজী-জর্গ সঙ্গের একটি ওড়ন। ওড়নাখনি রোমক-মহিলাদের তাৰ মস্তকের কেশের উপর তত্ত্য-সন্ত্ৰণৰ জলত সুফি দিকে இ . ठीकारेन्ज मा जानि कि cनरिख्यश्, अक्र চোখ ঢাকিবার জন্ত নগ্নবাহ উঠাইবা রহিছে —সেই ভারত-স্থলভ বড় বড় চোখ-যাহার মধ্যে কি একটা অনিৰ্ব্বচনীয় মোহিনী-শক্তি আছে। এই সব বেগুনি ওজর্দারঙের বক্স-উহারনুন্দর বক্ষদেশ, উহার স্বনম নিতম্বের রেখা-নিচয় ফুটাইয়া তুলিয়াছে ; উচ্ছ্রার তরুণ দেহের সহিত সমস্তই বেশ মিশ খাইয়াছে... - তত্ত্বজ্ঞানীরা আমাকে বলিয়াছিলেন— আমরা ঈশ্বর”...বোধ করি, যেন তাহাদের সেই অবিচলিত প্রশান্ত ভাব, আমাকেও আচ্ছন্ন করিতে আরম্ভ করিয়াছে। অনেকক্ষণ ধরিয়া আমি উহাকে নিরীক্ষণ করিলাম, আমার মন বিচলিত হইল না, আমার মনে কোন প্রকার আক্ষেপ কিংবা বিষাদের ছায়া পড়িল না ; নবযৌবনা ভগিনীর রূপলাবণ্যে যেরূপ গৰ্ব্ব অনুভব করা যায়, সেইরূপ গৰ্ব্বভরে আমি তাহাকে নিরীক্ষণ করিতে লাগিলাম ; একটা ঘনিষ্ঠতর ভ্রাতৃ-বন্ধনে এবং আজিকার প্রভাত, জগতের উপর ৰে আমেয় উজ্জল মহিমাচ্ছটা বিকীর্ণ করিয়াছে, আমরা উভয়ে মিলিয়া যেন তাহ সম্ভোগ করিতেছি ; আমরাই . আলোক, আমরাই • বহুমুখী প্রকৃতি, আমরাই বিশ্ব সম্বন্ধে এই কথা বলা যাইতে পুরে ;–“ৰে লৰ মায়াময় সসীমভাব হইতে পুখক সত্তার বাসনাদি উৎপন্ন হয়”—সেই সসীমভাবগুলা জ্বলিত
