• বাদশ সংখ্যা । ] উপর সময়ই নিবিড় নৈশ অন্ধকারে সমাছন্ন। •দেয়ালগুলা মাকড়শার জলে বিভূষিতৃ—স্থানে স্থানে পাথরের গুড় জমাট বাধিয়া গিাছে, স্বেদ ও ধবক্ষীর গড়াইয়া পড়িতেছে ; আর বড়ি চামচিকীয় জাগিয়া উঠিয়া, ক্রমাগত ঘোরপাক দিতেছে কিন্তু তাহদের ডানার শৰ শোনা যাইতেছে না। কালে রঙ্গের Å যত্নৰ্দ্দেন । ఆన్క్రి কাপড় হইতে ছির একটা বড় টুকরার भङ ठांशंप्तब्र छांना ; cगई छांनांब्र বাতাস " উহার আমাদের গায়ে লাগাইয়া চলিয়া গেল। এবং এক প্রকার তীব্র শত্ব করিয়া উঠিল, ইত্বরের-কলে ইন্ধর গড়িলে যেরূপ শব্দ করে কতকটা সেইরূপ। " এঁজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। ষড়দর্শন। معیت یهوخود কোন বিষয় বলিতে হইলে, প্রথমত তাহার প্রয়োজন বলা আবশ্বক, তাহা না তইলে, শ্রোতৃবর্গ য়ে রিষয় শুনিতে, বিশেষ মনুেযোগী হন না। সুতরাং শ্রোতৃবর্গের মনোযোগ আকর্ষণের জন্ত সাধারণ ভাবে বক্তব্য বিষয়ের প্রয়োজন প্রদর্শন, করিয়া, অভীষ্ট বিষয়ের বর্ণনা করাই কৰ্ত্তব্য । অতএব আমি প্রথমে প্রয়োজন ‘সম্বন্ধে, তুই একটি কথা বলিয়, অভিলয়িত্ব বিষয় বলিতে প্রবৃত্ত হইব। • আমরা ইচ্ছাপূৰ্ব্বক যে সকল কাৰ্য্য করিয়া হইতে পারে। স্বাধসাধক এবং পরার্থসাধক। যাহা নিজের দুঃখ নিবৃত্তি বা মুখ অথবা তাহার উপায় লাভের জন্তই করা হয় তাহ স্বার্থসাধক , এবং বাহ পরের হুঃখ নিবৃত্তি, মুখ অথবা তাহার উপায় উদ্ভাবনের মত করা হয় তাহ পরার্থসাধক নামে অভিহিত হইয়া থাকে। প্রকৃতপক্ষে বিশেষ বিবেচনা করিয়া দেখিলে হয় না । আমরা আত্মীয়বর্গের দুঃখ নিবারণ ও মুখ এবং শক্রবর্গের দুঃখের জন্ত সৰ্ব্বদা যে সব" কাৰ্য্য করিয়া থাকি তাহাতেও আমাদের স্বার্থ আছে। ঐ সমস্ত কাৰ্য্যদ্বারাও আমাদের নিজের দুঃখ নিবৃত্তি বা মুখ হইয়া থাকে। আত্মীয়বর্গের দুঃখে ও শক্রর মুখে কষ্ট হওয়া আত্মতত্ত্বানভিজ্ঞ মনুষের স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । যখনই আমরা আত্মীয়বর্গের দুঃখ বা শক্রবর্গের মুখ হইতেছে এইরূপ অনুমান করি তখনই আমাদের দুঃখ উপস্থিত হয়, অনন্তর সেই আত্মহুঃখ প্রতীকার বা আত্মমুখ সম্পাদনের জন্য আমরা আত্মীয়ের দুঃখ নিবারণ বা মুখ এবং শক্রর"দুঃখ’ সম্পাদনে প্রবৃত্ত হইয় থাকি। . সুতরাং পরার্থ কাৰ্য্যে আমাদের স্বার্থ নাই, ইহা বলা সন্ত্রত নহে। তবে স্বার্থসাধক ও পরার্থসাধক কার্য্যের এইরূপ প্রভেদইচক লক্ষণ বলা যাইতে পারে, যে বাহ নিজ দুঃখনিবৃত্তি বা সুখ কিম্বা তাহার উপায় S DDSBBB BB BBB BBB BBS BBBBB DDBBD DD DD BB BBS
