নবম তরঙ্গ $83. মুখে রাখিব, কোন কাজ করিতে হুইবে না।” বেচারাম সে কথায় কেবল ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলিয়া মনের আগুন মনে দুপিয়া রাখিয়াছিল, কোন উত্তর দেয়। নাই। তাহার কোন ক্ষমতা ছিল না, সুতরাং চুপ করিয়া থাকাই তাহার সম্বল। তাহাতে বেচারামের সন্মতি বুঝিয়া সেই পাপিষ্ঠ লম্পট প্রতিদিন লোক লাগাইয়া, তরঙ্গিণীকে রাজি করিবার জন্য, ধরিয়া আনিবার জন্য চেষ্টা পায়, চেষ্টা BB BB DBD DBDDD DDDD BBSS TBBDB SBDB BDBD DDDBS ইতিপূর্বে কন্যাটী চুরি গিয়াছে, মনস্তাপে ইতিপূর্বে তরঙ্গিণী দুইবার আত্মঘাতিনী হইবার চেষ্টা করিয়াছিল, চেষ্টা সিদ্ধ করিতে পারে নাই, এবারে আর সামলাইতে পারিল না। একদিন উষাকালে পাড়ার লোকেরা দেখিল, একটা পুকুরধারে তেঁতুলগাছের ডালে অভাগিনী তরঙ্গিণী গলায় দাঁড়ী দিয়া ঝুলিতেছে। খোড়া বেচারাম শয্যাগত হইয়াছিল, অল্প অল্প আরাম হইল ; কিন্তু তরঙ্গিনীর অপঘাতমৃত্যুতে সে যেন একরকম পাগল হইল। যাহার ভাগ্যে বারম্বার বেশী বেশী দুর্ঘটনা হয়, তাহার পাগল হইয়া ৰাওয়া নিতান্ত আশ্চৰ্য্য কথা নহে । তিরঙ্গিণীর মৃত্যুর পর বেচারামকে সে গ্রামের কেহই আর দেখিতে পায় নাই। বাড়ী ছাড়িয়া বেচারাম কোথায় গেল, কি হইল, কেহই কিছুই জানিতে পারিল না। পাঁচমাস পরে জনরবে জনরবে সংবাদ পৌছিল, একটা নদীর চড়ার নিকটে বৃহৎ এক অশ্বখবৃক্ষের শিকড়ে বেচারামের মৃতদেহ আটকাইয়াছিল, পুলিসের লোকেরা তুলিয়া চালান দিয়াছে। লোকেরা অনুমান করিল, নৌকাতে দাড় টানা বেচারামের অভ্যাস ছিল, খোড়া মানুষ, দাড় টানিতে টানিতে হয় তা তুফানের সময় জলে ডুবিয়া মারা গিয়াছে। চোরামের জীবনের এই পৰ্য্যন্ত উপসংসার। বেচারামের ভাগ্যের ন্যায়। অনেক লোকের ভাগ্য ইহসংসারে ঐরাপ ফল দেখায়। হীনবংশে জন্মিয়া কিঞ্চিৎ বিষয়ের অধিকারী হইয়াও কলিকাতায় আসিয়া বদমাসলোকের মন্ত্রণায় কায়স্থ | সাজিয়া বেঁাচারাম ওরফে বেচারাম বঁাক একজন কাপ্তেন হইয়া পরিশেষে আবার স্বদেশে ফকির হইয়া, জলে ডুবিয়া মরিল, বেচারামের নামটাও ডুবিয়া গেল। কলিকাতায় কেবল ঐ একটা বেচারাম কাপ্তেন হইয়াছিল, এমন কথা নয়, শত শত বেচারাম নয়নগোচর হয়। কেহ কেহ বলেন, বাহিরের লোকেরাই কলিকাতায় কাপ্তেন সাজিয়া १iप्कन, 4 कथt9 क् िनट। नडा बने ब्राज voy
