বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বনে-পাহাড়ে ዓ$ अभि दझांझ-वांच ! পরেশবাবু বল্লেন-ভালুক ! সেটা যে জানোয়ারই হোক, রাস্তা ছেড়ে দিতে জানে না দেখা গেল। সামনে সেটা চলেচে গাড়ীর আগে আগে দৌড়ে-পাশ কাটিয়ে আমাদের পথ দেবার কোনো চেষ্টাই তার নেই। সামনে ছুটচে। আমি বল্লাম-স্পীড়া বাড়িয়ে ওটাকে চাপা দিলে কেমন হয়, মিঃ সিংহ ? মিঃ সিংহ বল্লেন-হয় ভালোই, কিন্তু গাড়ী জোরে চালাতে সাহস করিনে এই কুয়াসার মধ্যে। প্রায় মাইল খানেক পথ গাড়ীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটবার পরে জানোয়ারটা হঠাৎ লাফ দিয়ে বঁটা দিকের কুয়াসাবৃত বন-মধ্যে অন্তহিঁত হোল। এর আগেও সে অনায়াসেই যেতে পারতো, কেন যে যায়নি সেই বলতে পারে । এই সময়ে সকলেরই ভীষণ ঘুম পেয়েচে । ভোর পাঁচটা ঘড়িতে দেখা গেল। ফুটফুট করচে জ্যোৎস্না, যেন রাত দুপুর। নির্জন নিস্তব্ধ কুয়াসাচ্ছন্ন বনানী আমাদের চারিদিক ঘিরে। মিঃ সিংহ একবার গাড়ী থামিয়ে রুমাল বের করে চোখ মুখ মুছে নিলেন। খুব ঘুম পেয়েচে তেঁারও । আমি বল্লাম-গাড়ী একপাশে রেখে একটু ঘুমিয়ে নিন। মিঃ সিংহ, এ অবস্থায় গাড়ী চালানোটা সুবোধ বল্লে-খুব বিপজ্জনক ! কিন্তু এখানে গাড়ী রাখাটা আরও বিপজ্জনক -কেন ? { }وع }t}جسست۔ শুনে পরেশবাবু ব্যস্ত হয়ে উঠে বল্লেন—তবে চলুন চলুন, যাওয়াই ܚܕܵܐ؟؟* আমি বল্লাম-হেসডি ডাকবাংলো আর কতদূর ? মিঃ সিংহ বল্লেন-বেশিদূর বোধ হয় না-কুয়াসার মধ্যে কিছু যে বুঝতেই পারাচি নে