পাতা:বিবিধ প্রবন্ধ (দ্বিতীয় খণ্ড) - গিরীন্দ্রকুমার সেন.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গদেশে হিন্দুজাতির সংখ্যা হ্রাস ও উপায়। ৮৫ DDB BDD BDB BBDB DDuD DBDDBS BBD DDu BB BD গরুর গাড়ী চলিতেছে এবং বহু বিস্তৃত রেলপথে মালা Zeep এত অধিক হইয়াছে ও হইতেছে, যে মালের গমনাগমন বিষয়ে ভারতবাসীকে আর অধিক চিন্তা করিতে হইবে না। SSSSSS BBBD DBDDBBDB BLB DDDBD BB BBDD BtLLDLL DDD DSS ইহার একমাত্র কারণ আমাদের দেশীয় মূলধন অল্প ও দেশীয় ব্যাঙ্ক নাই এবং বিজাতীয় যে সকল ব্যাঙ্কে আমাদের ধনীদের অর্থ প্রেরিত হয়, উহা ধনীদের হিসাবে জমা ও ব্যাঙ্কের হিসাবে ধার বলিয়া পরিগণিত হইয়া থাকে। এইরূপে বহু অর্থ বিজাতীয় ব্যাঙ্কারগণ অল্প সুদে ধার করিয়া, তাহারা যাহাদের বিশ্বাস করে, তাহাদের আবার ধার দেয়। আজ পৰ্যন্ত আমরা বিশিষ্টরূপে কোন ব্যবসায় চালাইতে পারি নাই। আমাদের বাজারসম্রাম অত্যন্ত অল্প বলিয়া আমরা সহজে ধারা পাই না । ব্যয় ংযম করিয়া লোকে যে মূলধনের সৃষ্টি করে, উহা নিজে ব্যবহার করিতে না পারিলে ব্যাঙ্কে জমা দিয়া থাকে। এইরূপে দেশের অব্যবহৃত মূলধন ব্যাঙ্কের সাহায্যে কৃতকৰ্ম্ম লোক ব্যবহার করিয়া থাকে। আমাদের দেশীয় লোকের এত অধিক অর্থ ব্যাঙ্কে জমা আছে যে, তদ্বিারা বহুবিধ কাৰ্য্যের অনুষ্ঠান হইতে পারে। কিন্তু বিদেশীয় বণিকগণই এই অর্থের ব্যবহার করিতেছে। আমাদের দেশের অব্যবহৃত মূলধন লইয়া বিদেশীয় বণিকগণ ব্যবসায় কাৰ্য্য সুকর করিয়া লইতেছে। ফল কথা আমাদের ব্যাঙ্কও নাই, বাজার-সন্ত্রমও নাই, সুতরাং আমাদের দেশের অর্থ আমরা ব্যবহার করিতে পারিতেছি না। ধনীদের ধনভাণ্ডারের কিঞ্চিৎ অংশ মূলধন করিয়া যদি ব্যাঙ্ক স্থাপন করা যায়, তাহা হইলে দস্তুরমত ঐ অর্থের বিশ গুণ অর্থ ব্যবহার করিতে পারা যায়। নিৰ্ম্মাতারা তাহাদের মাল দেখাইয়া ব্যাঙ্ক হইতে “ক্যাশ ক্রেডিট” পাইতে পারেন। বিশিষ্ট লোকের মাতব্বরিতে উহাদের পরিচিত ব্যবসায়িগাগ