পাতা:ব্যানরজী ভায়া.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( v } নিকৃতি পাইতে পান্নিত” । অগোঁণে গুম্বকায় ১৫ পংকিঙে কছেন “ সঙ্গীত লিপিবদ্ধ করিয়া না রাখিলে যে তাহার উন্নতি করা কিম্বা তাহা সহজে শিক্ষা করা দুষ্কর তাহা তাহারা ( প্রাচীণকালীন হিন্দুরা ) বিলক্ষণ জানিতেন ; ভগ্নিমিত, তাহার একজাতি সঙ্কেতাক্ষরের সৃষ্টি করিয়াছিলেন”। এই ছুইটী বাক্য সংমিলিত করিলে, কি এইরূপ বিৰুদ্ধার্থ বোধক হয় না ? একটা ধৰ্ব্বকায় দীর্ঘ পুৰুষ, তাহার কৃষ্ণ কলেবর গৌরবর্ণে সুরঞ্জিত, তাহার বিকট রূপ মাধুরী দেখিলে, ভয়ে, কেহই হাস্য সম্বরণ করিতে পারে না । প্রাচীন হিন্দুদিগের সঙ্গীত লিখিবর, সঙ্কেতাক্ষর ছিল না, এবং ছিল ; কি বিপরীত উক্তি ! গ্রন্থকার কহিবেন, “ পরিণত” সঙ্কেতাক্ষর ছিল না ; যাহা ছিল, তাহ পরিণত ভাবের কি না, কিরূপে জ্ঞাত হইলেন ? কস্মিন কালেও, ষে সঙ্গীতের, কোন সঙ্কেতাক্ষরের ব্যবহার এদেশে ছিল, জাদেী, তাহার প্রমাণ কোথায় ? সঙ্কেতাক্ষর ব্যতীত সঙ্গীতের উন্নতি হয় না, এই ভ্রান্তিমূলক অনুমান ভিন্ন, তৎপ্রচলিত থাকিবার আর কোন প্রমাণ, গ্রন্থকার প্রাপ্ত হইয়াছেন কি না আমরা শুনিতে চাই । কহেন, যবনদিগের সময়ে, ঐ সঙ্কেতাক্ষরের লোপ হইয়াছে; মুসলমানেরা, হিন্দুজাতির প্রায় সকল শাস্ত্রের প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশ করিত, সত্য; কিন্তু তাহারা হিন্দু সঙ্গীতের নিতান্ত অনুরাগী ছিল , তাহাদিগের, বিৰিষ্ট শাস্ত্ৰ সকলের গ্রন্থ, যখন অদ্যাবধি প্রাপ্ত হওয়া যাইতেছে ; তখন তাহাৰিগের আদৃত, সঙ্গীতের, সঙ্কেভাক্ষরের গ্রন্থগুলি, যে সমুলে, তাহাদিগের দ্বারা বিনষ্ট হইয়াছে, ইহা কি যুক্তিসঙ্গত অনুমান ? चर्क रेडिब्रुडख्य उरूथ बक्रेोग्न गय्यङ्ग, भूगलथान निको कङ्गा, ७की প্রথা হইয়া উঠিয়াছে । স্বদেশানুরাগ ও ইউরোপানুরাগ উভয়েন্ত্র সংমিলনে, তাহাদিগের বিশ্বাল, মুসলমান অধিকাৰেং পুর্গেট