ՀԵՏ ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণ छेउंद्र অস্যার্থঃ। এই ব্ৰহ্মাণ্ডtখ্য মহাপুরাণে উত্তরখণ্ডীয় রাধান্ধদয় প্রস্তাবে ব্ৰহ্ম সপ্তর্ষি সংবাদে খ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবনাগমন নাম সপ্তদশ অধ্যায়: ॥১৭ অষ্টাদশ অধ্যায়ারম্ভঃ । । অথ রাধাকৃষ্ণের বৃন্দাবনে রাসলীলা । অঙ্গির উবাচ । অনন্তর অঙ্গিরা ঋষি জগৎপিতা পিতামহ ব্ৰহ্মাকে বিনয়পুৰ্ব্বক ভক্তিসহকারে এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিলেন। মহতী বৰ্ত্ততেবাঞ্ছা শ্রোতু মালীগণম্বয়ং। তস্যাঃ স্বৰূপং তাসাঞ্চ যদি কৃষ্ণগুণাশ্রয়ং। বদনে নাথ তৎক্ষিপ্ৰং যদ্যস্মাকং কৃপাতব || ১। অস্যার্থঃ । হে নাথ ! হে জগৎপিতঃ ! শ্ৰীমতি রাধিক্যার সখীগণের প্রত্যেক নাম শ্রবণে অামারদিগের মহতী আকাঙক্ষণ হইতেছে এবং শ্ৰীবৃষভানুনন্দিনী স্ত্রীরাধিকারও তৎ, সঙ্গিনীগণের স্বৰূপ ৰূপ গুণাদি শ্রবণেও তাদৃশ বাঞ্ছা জন্মিয়াছে, যদিস্যাৎ এই সকল কথা কৃষ্ণ গুণাত্রিত হয়, এবং আমারদিগের প্রতি যদি আপনার রূপা থাকে, তবে এদীনদিগের আশু সন্তোষের নিমিত্ত আপনি কৃপা করিয়া কহেন ৷ ১ ৷৷ ব্রহ্মোবাচ । বচিতেহং প্রপন্নায় পাত্রীভূতাসি মেযতঃ ! যথাস্মৃতি যথা প্রজ্ঞং যথাশ্রুতি মিহোচ্যতে। ২। অস্যার্থঃ । ব্ৰহ্মা অঙ্গিরাকে কহিতেছেন । হে ব্ৰহ্মন ! তুমি মম সম্মত সুপাত্র অামাতে প্রপন্ন অর্থাৎ, আমার নিতান্ত অনুগত, আমার যেমন স্মৃতি, যেমন বুদ্ধি, আর যেৰূপ ভগবমুখে শ্রবণ করিয়াছি, তাহ। যথাবৎ বিস্তারিত করিয়া কহিতেছি, একাগ্র মানসে তুমি শ্রবণ কর । ২ নামানি তাস। মালীনাং রাধিকায়া ধরামর । যথারাসঃ প্ৰবৰ্বতে তয়োঃ কায় সমূহতঃ।। ৩ । অস্যার্থঃ। হে মুনি পুঙ্গব ! হে অবনীদেব অঙ্গিরা ! ভ্রমতিরাধিকার সখীবৃন্দের সে সকল নাম আমি ক্রমানুসারে ব্যক্ত করিয়া কহিতেছি, আর রাধাকৃষ্ণাঙ্গ সস্তুত সখী সমূহের সহিত সমবেত হইয়া যে ৰূপে স্ত্রীরাধাকৃষ্ণ উভয়ের প্রথমতঃ রাসক্রীড়া প্ৰবৰ্ত্ত হইয়াছিল তাহাও যথা বৎ বর্ণন করিতেছি শ্রবণ করহ। ৩।
