পাতা:ভারত ভ্রমণ - তারিনীকান্ত লাহিড়ী চৌধুরী .pdf/৯৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अवस्तै वा छैख्ग्निनौ । চারিধারে সুবিস্তৃত দীর্ঘিকার কৃষ্ণ বারিরাশি রঙ্গে ভঙ্গে ক্রীড়া করিত। তখন সত্য সত্যই এই স্থান অতিশয় মনোরম ৷ অথচ ভয়াবহ ছিল। সেই । বহুদূর ব্যাপী সরোবর সমূহ এখন বিশুষ্ক। দ্বীপের ঠিক মধ্যস্থলে দেব । মন্দির বিরাজমান। লোকে এই কালী মন্দিরকে বিক্ৰমা- ৷ . . দিত্যের স্থাপিত কালিকা মূৰ্ত্তি কহে। দূর হইতেই এই অত্যুচ্চ দেব মন্দিরটীি পথিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই সুবৃহৎ মন্দির মধ্যস্থ বিশাল কায়া লেলিহান রসনা কালিকা দেবী দর্শন করিলে আতঙ্কের সঞ্চার হয়। ইনি এক ভয়ঙ্কর মূৰ্ত্তি বিশিষ্ট বৃহদাকার শিবের বক্ষে পদস্থাপন পূর্বক দণ্ডয়মান। দেবালয়ের সুবৃহৎ প্রাঙ্গণে शऊँौका প্ৰথিত আছে, পূর্বে নাকি এস্থানে নরবলি পৰ্যন্ত হইয়াছে। আমরা অন্য কোথাও এত বড় ভয়ঙ্করা কালিকা মূৰ্ত্তি দর্শন করিয়াছি বলিয়া মনে হয় না। এই পাষাণময়ী कालिका भूखेिं जडा जडाई डौडि०iल। भन्शिएद्रद्ध छांद्भ দেশে সশস্ত্র প্রহরী নিয়ত দণ্ডায়মান থাকে। এখানে দেবীর । পূজা निठतिाহাৰ্থ ২৩ জন ব্ৰাহ্মণ আছে। সময়ে সময়ে এস্থানে অনেক রাজা মহারাজা ও পূজা দিতে আসিয়া থাকেন। উজ্জয়িনীর সিদ্ধনাথের ঘাট সম্বন্ধে বহু কিংবদন্তী শুনিতে পাইলাম। পূর্বে নাকি এস্থানে নাগ কন্যাগণ আসিয়া ক্রীড়া করিতেন। তাহাদের উপরাদ্ধ স্বাভাবিক নারীমূৰ্ত্তি এবং অপরাদ্ধ মৎস্যের মত। এখন আর নাগকন্যাগণের সাহিত কাহারও সাক্ষাৎ হয় না । ' নগরের দক্ষিণ পূর্ব দিকে যোগসহীদ বা যোগসিদ্ধ নামক একটি পর্বত আছে, অনেকে বলিলেন যে রাজা বিক্ৰমাদিত্যের বত্ৰিশ সিংহাসন ইহার নীচেই প্রোথিত ছিল। আমরা সূৰ্য্যাস্তের প্রায় ঘণ্টা দুই পূর্বে পর্বতারোহণ করিলাম, এস্থান হইতে উজ্জয়িনীও চতুষ্পার্শ্ববৰ্ত্তী পল্লীগ্রামের দৃশ্য । যেইরূপ সুন্দর বোধ হইতে লাগিল তাহা অবর্ণনীয় ; দূরস্থিত মাঠ ও তরু- | সমাকীর্ণ পল্লীগ্রাম সমূহ রমণীয় কুঞ্জের ন্যায় প্রতীয়মান হয়, নগরের সৌধশ্রেণী ও মঠশীর্ষ সমুদয়ই আমাদের চিত্তাকর্ষণ করিতেছিল, সমুদয় দৃশ্যাবলী একখানা আলেখ্যের ন্যায় নয়ন সমক্ষে প্রতীয়মান হইয়াছিল। হর্ষ দ্বীপ । সিদ্ধনাথ তীৰ্থ। উজ্জয়িনী-তল-বাহিনী নিৰ্ম্মল-সলিলা শিপ্রাতরঙ্গিনী একখানা শুভ্র বস্ত্রের Velvą