ভারত-ভ্ৰমণ $ጳሣ স্থানে বাস করে, উহাদের পীড়া হইলেও জল বায়ু পরিবর্তনের জন্য এ স্থানেই প্রেরিত হয় । , , . " y এক সময়ে নাসিকে বৌদ্ধ ও জৈনদের বহু মন্দির ইত্যাদি ছিল, তখন ইহা ঐ উভয় সম্প্রদায়ের লোকগণ কর্তৃক ও বিশেষ তীর্থ স্থান বলিয়া বিবেচিত হইত। পর্বত কাটিয়া তাহারা যে সমুদয় গুহা ইত্যাদি প্রস্তুত করিয়াছিল, সে সকল গহবরস্থিত খোদিত লিপি পাঠ করিয়া প্রত্নতত্ত্ববিদ পণ্ডিতবর্গ বহু প্ৰাচীন ঐতিহাসিক তথ্য জ্ঞাত হইতে সমর্থ হইয়াছেন। আমরা এক্ষণে পাঠকদিগকে নাসিকের প্রাচীন ইতিহাসের সহিত পরিচিত করিয়া পরে এখানকার দর্শনীয় স্থান সমূহের বিষয় জ্ঞাত করাইব । বহু প্ৰাচীন কাল হইতেই নাসিক বিখ্যাত স্থান । প্ৰাচীন সংস্কৃত পুথিতে বিভিন্ন বিভিন্ন যুগে নাসিকের ভিন্ন ভিন্ন নাম দৃষ্ট হইয়া থাকে। সত্যযুগে ইহার নাম ছিল পদ্মনগর, ত্ৰেতাযুগে ত্ৰিকণ্টক, দ্বাপরযুগে জনস্থান এবং বর্তমান কলিযুগে নাসিক। --রামায়ণের বর্ণনানুযায়ী ইহা স্থির সিদ্ধান্ত করা যাইতে পারে যে রামায়ণের বহু ঘটনা এই নাসিকেই সংঘটিত হইয়াছিল, অস্থাপিও “পঞ্চবটী” বন, “সীতার গহবর,” “রামকুণ্ড,” “তপোবন” এবং সূৰ্পনখার নাক কাণ কাটার স্থান বিদ্যমান থাকিয়া সে সকলের। সাক্ষ্য প্ৰদান করিতেছে। প্রত্নতত্ত্ববিদগণের মতালোচনা করিলে জ্ঞাত হওয়া যায় যে যীশু গ্ৰীষ্টের জন্মের প্রায় দুই শত বৎসর পূর্বে এ স্থানে অন্ধ, ভৃত্যবংশীয় বৌদ্ধ ধৰ্ম্মাবলম্বী নৃপতিবৃন্দ রাজদণ্ড পরিচালনা করিতেন। কারণ বৰ্ত্তমান সময়ে এ স্থানের নিকটস্থ পর্বতশিখরে বৌদ্ধস্তািপ ইত্যাদির ভগ্নাবশেষ বিদ্যমান আছে। নাসিক, এই নামের উল্লেখ জব্বলপুর হইতে একশত মাইল দূরে “ভারহুত” নামক স্থানের একটী s বৌদ্ধস্তুপের স্তস্তে প্ৰথম দৃষ্ট হইয়াছিল। এই স্তুপ মহাত্মা ধীশুর আবির্ভাবের প্রায় দুই শত বৎসর পূর্বে রচিত। পতঞ্জলি প্রণীত মহাভাষ্য নামক গ্রন্থেও নাসিকের নাম দৃষ্ট হয়, এই পতঞ্জলির অত্যুদয় কাল निऋ* সম্বন্ধে পণ্ডিতমণ্ডলীর মধ্যে নানা প্রকার তর্ক বিতর্ক চলিতেছে, কাহারও কাহারও মতে তিনি গ্ৰীষ্টের ৭০০ শত বর্ষ পূর্বে জন্মগ্রহণ করিয়া ঐতিহাসিক তত্ত্ব। .. ,“ ... | لايم ܕܪ ܐ ܝܚ ܇ ܐܢ ': * ༦.༣༡ r,
