\ჯტ\ტ\ტ মহাত্মা রাজা বামমোহন রায়েব জীবনচরিত দ্বাদশ - বাঙ্গালীর শারীরিক দৌর্বল্য নিবাবণের জন্য বাজা ষে মাংসাহারের পবামর্শ দিয়াছেন, তদ্বিষয়ে অধিক উন্নতি দেখা যাইতেছে না । ত্ৰয়োদশ -বাঙ্গালী জাতির ভীরুতা এবং সৈন্যশ্রেণীভুক্ত হইবাব অপ্ৰবৃত্তির জন্য বাজা আক্ষেপ কবিয়াছেন । এ বিষযে উন্নতি লক্ষিত হইতেছে না । মাংস ভোজন আহাব সম্বন্ধে বাজা মাংস ভোজনেব পক্ষ সমর্থন কবিতেন। ৩িনি মনে কবিতেন যে, উহাদ্বাবা দুর্বল বাঙ্গালী জাতির বালবৃদ্ধি হাঁহতে পাবে। পালেমেণ্টেব। কমিটির নিকটে তিনি যে সাক্ষ্য দান কবেন, তাহাতে দেশেব সব্বসাধাবণ লোকে বা অবস্থাব বিষয় বলিতে গিয়া মাংস ভোজনে ব: আবশ্যকতা প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন। তিনি বলেন যে, তিনি দেখিয়াছেন কোন হিন্দুবংশে বা কতকগুলি লোক মুসলমান ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়াছে। এহ যে এক বংশেব দুই অংশ, হিন্দু ও মুসলমান, ইহাব মধ্যে মুসলমান ংশেব ব্যক্তিগণ স্বাস্থ্য ও বলসম্বন্ধে শ্রেষ্ঠ । মাংসাহার ভিন্ন এই শ্ৰেষ্ঠতার অন্য কোন কাবণ লক্ষিত হয় না । কৃষি, শিল্প, বাণিজ্য এবং জমিদাবি ও প্ৰজা-সম্বন্ধীয় বাজা এই সকল বিষয়ে যে সকল কথা বলিয়া গিয়াছেন, আমবা ক্ৰমে ক্ৰমে সংক্ষেপে তাহ পাঠকবর্গকে জ্ঞাপন কবিতেছি । কৃষির উন্নতি এবং ইউরোপীয় প্ৰণালীতে শিল্পশিক্ষা প্ৰথম -বাজা ক্লব্ধির উন্নতি এবং ইউবোপীয় প্ৰণালীতে শিল্পশিক্ষাব আবশ্যকতা প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন । এ বিষয়ে গভর্ণমেণ্ট কর্তৃক
