ইংরাজ-রুষ কলহ। VN) যাহাদের এরূপ জাপানী-ভয় ঘটিয়াছে, তাহদের যুদ্ধে বহির্গত DD sBBD DDB BDBD DDSS DD DDD D BBB BDD দেখিতেছে, তাহারা যুদ্ধ করিবে কিরূপে ! যাহা হউক, ইংরাজ রুষ-নৌসেনাপতির কথায় সন্তুষ্ট হইলেন না। আবার উভয় গভর্ণমেণ্টে কথা চলাচল হইতে লাগিল। রুষ-রাজ যাহারা গোলা চালাইয়াছিল, তাহাদেব আটক করিয়া দেশে আনিতে প্ৰতিশ্রুত হইলেন। এ বিষয়ে বিশেষ অনুসন্ধানের জন্য এক কমিসন নিয়োগেও সন্মত হইলেন । আরও সম্মত হইলেন যে যাহাবা দোষী বলিয়া সাব্যস্ত হইবে, তাহদের তিনি সমুচিত দণ্ড প্ৰদান করিবেন। যাহাতে রুষের সহিত ইংরাজের এ বিবাদ আপোষে মিটিয়া যায়, সেই জন্য ফ্ৰান্সও বিশেষ যত্ন পাইতে লাগিলেন। জাৰ্ম্মানীও রুষকে নরম করিয়া আনিলেন। যাহা হউক ২৫শে নভেম্বর ১৯০৪ খৃষ্টাব্দে দুই গভৰ্ণমেণ্টে এক সৰ্ত্ত পত্র সাক্ষরিত হইল ; তাহা এই ঃ এই বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে অনুসন্ধানের জন্য এক কমিসন নিযুক্ত হইবে। এই কমিসনে পাঁচজন মেম্বব বসিবেন। এই পাঁচজনের মধ্যে একজন ইংরাজের, আব্ব একজন রুষের উচ্চপদস্থ নৌ-সেনাপতি হইবেন । অপর তিনজনের মধ্যে একজন ফরাসীর ও একজন মার্কিনের ঐরূপ উচ্চপদস্থ নৌ-সেনাপতি হইবেন। এই চাবিজনে একজন পঞ্চম মেম্বর স্থিব করিয়া লইবেন । তঁহারা অনুসন্ধান করিয়া যাহাদিগকে দোষী বিবেচনা করিবেন, রুষ-গভর্ণমেণ্ট তাহাকেই দণ্ড দিতে বাধ্য হইবেন। একটা পৃথিবী ব্যাপ্ত সৰ্ব্বনাশকারী যুদ্ধ হয়, ইহা কাহারই অভিপ্রেত নহে-তাহাই আপোষে এই ব্যাপাব মিটিয়া গেল। ইংরাজ তাহদের যুদ্ধসজ্জা প্ৰতিরোধ করিলেন,-উপস্থিত গোল মিটিল। কিন্তু রুষযুদ্ধপোতগুলির জাপানভীতি ছুটিল না। তাহারা দিন রাত্রি জাপানের ভয়ে সশঙ্কিত অবস্থায় ধীরে ধীরে জাপানের দিকে চলিল ।
