বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুলভ যে ব্রহ্মের শক্তি আমার অন্তরে বাহিরে সৰ্ব্বত্রই নিজেকে উৎসর্জন করচে, যিনি “আত্মদা”, আমি জলে স্থলে আকাশে সুপে দু:খে সৰ্ব্বত্র সকল অবস্থায় তার মধ্যেই আছি এই চেতনাকে প্রতিদিনের চেষ্টায় সহজ করে তুলতে হবে । এই সাধনার ধ্যানই হচ্চে গায়ত্রী । এই সাধনাই হচ্চে তার মধ্যে দtড়াতে এবং চলতে শেখ । অনেকবার টলতে হবে, বারবার পড়তে হবে, কিন্তু তাই বলে ভয় করলে হবে না, তবে বুঝি পারব না । পারবষ্ট, নিশ্চয়ই পারব । কেননা অস্তরের মধ্যে এইদিকেই মানুষের একটা প্রেরণ। আছে —এই জন্তে মানুষ দুঃসাধ্যতাকে ভয় করে না তাকে বরণ করে নেয়—এই জন্তেই মানুষ এত বড় একটা আশ্চর্য্য কথা বলে জগতের অঙ্ক সকল প্রাণীর চেয়ে বড় হয়ে ಕಿಣಿ, ভূমৈব সুখং, নীল্পে মুখমস্তি ।