বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন আসক্তির পথে যাবে তখনই সমগ্রকে হারাবার পথেই যাবে—বস্তুকে যখনি চোখের উপরে টেনে আনবে তখনি তাকে আর দেখতে পাবে না, তখনি চোখ অন্ধ হয়ে যাবে। অfমাদের পিতা মুখের মধ্যে আমাদের বদ্ধ হতে দেন না, কেননা সমগ্রের সঙ্গে আমাকে যুক্ত হতে হবে—এবং সেই যোগের মধ্য দিয়েই তার সঙ্গে আমার সত্য যোগ । এই সমগ্রের সঙ্গে যাতে আমাদের যোগ সাধন করে তাকেই বলে মঙ্গল। এই মঙ্গল বোধই মানুষকে কিছুতেই মুখের মধ্যে স্থির থাকৃতে দিচ্চে না—এই মঙ্গল বোধই পাপের ८दननांग्र मां५ष८क ७हे कांग्न कैंनिt८ष्क्रমা মা হিংসীঃ, বিশ্বানি দেব সবিত দু’রিতানি পরাম্ব, যদুভদ্রং তন্ন অম্বি। সমস্ত খাওয়া পরার কান্না ছাড়িয়ে এই কান্ন উঠেছে— আমাকে দ্বন্দ্বের মধ্যে রেখে আর আtঘাত কোবে না, আমাকে পাপ থেকে মুক্ত কর ; আমাকে D A R