বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সামঞ্জস্ত মধ্যেই বদ্ধ থাকে। সেই জন্তেই এদেশের লোকে অনেক সময়েই বলে থাকে ব্ৰহ্মজ্ঞানের আবার প্রচার কী ! কিন্তু ব্রহ্মকে যিনি হৃদয়ের দ্বারা উপলব্ধি করেছেন তিনি একথা বুঝেছেন ব্রহ্মকে পাওয়া যায়, হৃদয়ের মধ্যে প্রত্যক্ষ পাওয়া যায়— শুধু জ্ঞানে জানা যায় তা নয় রসে পাওয়া যtয় কেননা সমস্ত রসের সার তিনি---রসে বৈ স: যিনি হৃদয়-দিয়ে ব্রহ্মকে পেয়েছেন তিনি উপনিষদের এই মছাবাক্যের অর্থ বুঝেছেন :– যতো বাচো নিবৰ্ত্তস্তে অপ্রাপ্য মনসা সহ আনন্দং ব্রহ্মণে বিদ্বান ন দিভেতি কুতশচন । জ্ঞান যখন তাকে পেতে চায় এবং বা ক্য প্রকাশ করতে চায় তথন বীর বীর ফিরে ফিরে আসে কিন্তু অনিন্দ দিয়ে যখন সেই আনন্দের যোগ হয় তখন সেই প্রত্যক্ষ যোগে সমস্ত ভয় সমস্ত সংশয় দুব হয়ে যায়। @y