বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--" - - - - "Ξ.Ε. κ . . . . .ανακα και αν και ακικ.κ . . και... και πιο... οικιακεκαυμα... কি দিন, কি রাত্রি, সক৮ সময়েই আমাদের মাথার উপর একটা বিরাট আবরণ চারিদিক বিবিয়া ঢাকিস্থা বঙ্কিয়াছে । কোথায় যে ইহার আরম্ভ, তাই ও কেই জানে না এবং কোথায় যে ইহার শেষ, তাছা ও কাহারও জানা নাই । তুমি কহাকে ছুইবার জন্য কোনও উপায় করিয়া উপরের দিকে যাইতে থাক, চহার শেষ পাইবে না, এবং তখন যদি নীচেৰ দিকে পৃথিবীর দিকে চাছ, দেখিবে, ইহার খানিকটা যেন নীচেতেই ফেলিয়। আসিয়াছ । দেখিবে সমস্তপুথিলীটার উপরে যেন একটা স্বচ্ছ আবরণ ধীরে ধীরে গড়িয়া উঠিতেছে। বৈজ্ঞানিকেরা নানারূপ আগুমান করিয়া এই পিঞ্চা গু করিয়াছেন যে, যদি ও এই আবরণটিকে মনে হয় উদ্ধে কতদূর গিয়৷ উঠিলে ইহার নাগাল পাওয়া সম্ভব, তথাপি ইহা কোন ও বিশেষ স্থানে আবদ্ধ নাই । চাদোয়ার মত দেখাইলেও ইহা মোটেই সেরূপ নহে । অপর পক্ষে তাহার বলেন যে, পৃথিবীর পৃষ্ঠ হইতে তাঙ্গার বায়ুৰীয় পরিমণ্ডল যতদূর উঠিয়া গিয়াছে, তাহার প্রত্যেকটি বিন্দুই এই আবরণটিকে গঠন করিতে অল্পবিস্তর সাহায্য করে। তাহার। আরও বলেন যে, যদি তুমি বহুদূর উঠিয়া গিয়া কোনও ক্রমে এই বায়ুমণ্ডল ছাড়াইয়া বাইতে পার,তবে ইহাকে আর উপরের দিকে দেখিতে পাইবে না । ইহার পরিবণ্ডে পাঠবে একটা ঘোর অন্ধকারময় আববণ, অমাবস্তার রাঞ্জিও সেই অন্ধকারের নিকট হার মানে । স্থলা উদিত হয়। থাকিলেও তাছার প্রখরতা ও উজ্জলতা পৃথিবীর পৃষ্ঠ হইতে যে পরিমাণ পাওয়া যায়, তাহার তুলনায় বহু গুণ বদ্ধিত ইষ্টলেও এই ঘোর অন্ধকারের কণা মাত্রও হ্রাল পায় না । অথচ সেই প্রখর ও দীপ্তিমান স্থা থাকা সত্বেও সে অন্ধকারকে ভেদ করিয়া অসংখ্য নক্ষত্র জলিতে পাকে ; মিট-মিট, করিয়া নহে–এত তীব্রভাবে যে, তাছার নিকট তোমাদের দৃষ্টি যে কোনও উজ্জ্বলতম নক্ষত্র অতুৰ্জ্জল বোধ হইবে। অ-চর্য্যের বিষয় এই cग, एगा ७ नभमानि डैऋत्र श्ईrड डैञ्जनष्ठन्न हईग्री আলো দিতে থাকিলেও এই বিরাট ‘কৃষ্ণতার কণামাত্র ও হ্রাস পায় না। পৃথিবী নিজের চতুদিকে নে আবরণটি টানিয়া লইয়। এই নিদারুণ অবস্থা হইতে মুক্ত হইতে পারিয়াছে, তাহার সহিত তোমাদের প্রত্যেকেরই পরিচয় আছে । এই পরম কল্যাণকর আবরণটিল নাম আকাশ। আমরা এই আকাশের রঙের কথাই এখানে বলিতেছি । আকাশের যে রঙ, প্রধানত: আমাদের চোখে পড়ে তাহাকে আমরা নীল বলি। স্বষ্টির সেই আদি যুগ হইতে আকাশের এই নীলিমাকে অবলম্বন করিয়৷