বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r f-in-nfഭുീ পর আকাশ কইতে অগ্নিশিখা নামিয়া মালিয়া তাহার বলি পোড়াইয়া নিংশেষ করিল। ইছাতে সমবেত জনতা চীৎকার করিয়া উঠিল “যিছোবাই ভগবান— যিহোৰাষ্ট ভগবান।" তারপর তাঙ্গর আদেশ অনুসারে তাহারা বালের পুরোহিতদের বন্দী করিল। এটিাজ। কিশন নদীর পারে তাহাদিগকে হত্যা করিলেন । ইকার পর এলিজা কামেলি পৰ্ব্বত-শিখরে আরোহণ করিয়া বৃষ্টির জন্য ভগবানের কাছে প্রার্থনা করিতে লাগিলেন। ভূতাকে বলিলেন “যাও সৰ্ব্বোচ্চ শিখরে যাইয়া দেখ মেঘ আসিতেছে কিনা ।” সে আসিয়া বলিল”আকাশ একেবারে পরিস্কার, মেঘের নাম গন্ধ পৰ্য্যস্ত নাই ।” সাতবার এলিজা তাঙ্কাকে পাঠাইলেন। শেষবার সে ফিরিয়া আসিয়া বলিল, দূরে সাগর-বক্ষ হক্টতে এক হস্ত পরিমিত একখণ্ড মেঘ আসিতেছে।” তখন তিনি আহোবের কাছে থলর পাঠাইলেন যে, বৃষ্টি আসিল বলিয়। হঠাৎ সমস্ত আকাশ কাল মেখে ছাইয় গেল আর ভীষণ বেগে ঝড়-বৃষ্টি আরম্ভ হইল। আছার তাহার রথে চড়িয়া জেজ রীলে রাণীর কাছে গেলেন। রাণী জেজবেল ত লালের পুরোচিতদের হতার সংবাদ শুনিয়া রাগিয়া আগুন। এলিজার নিকট খবর পাঠাইলেন “কালের মধ্যে তোমার মৃত্যু হইবে।” সুতরাং ঝড়-বৃষ্টির মধ্যেই এলিজ। পুনরায় পলায়ন করিলেন। একদিন ক্লান্ত হইয়া এলিজা ভূমিশয্যা গ্রহণ করিয়া হতাশভাবে ভগবানকে ডাকিয়া বলিলেন, “প্রভো আর যে পারি না! আমাকে তোমার শাস্তিময় ক্রোড়ে টানিয়া লও।” এই বলিয়া তিনি সেখানে "মাইয়া পড়িলেন ; ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্নে দেখিলেন, একজন দেবদূত বলিতেছেন, এলিজা ওঠ । তোমার সম্মুখে খাবার রহিয়াছে। তৃপ্তিসহকারে থাইয়া লও, কারণ তোমাকে অনেক দুরে যাইতে হইবে।” ঘুম ভাঙ্গিলে তিনি দেখিলেন যে, মাথার কাছে একখণ্ড গরম পিষ্টক ও এক কলসী জল রহিয়াছে। তিনি তাহা খাইয়া পুনৰ্ব্বার যাত্রা করিলেন । ৪০ দিন পরে তিনি হোরেব পৰ্ব্বতে পৌছিলেন। এখানে তিনি ভগবানের বাণী শুনিতে পাইলেন, "এলিজা, ডামাস্কাসে যাও। সেখানে হাজেলকে (Hazael) রাজপদে প্রতিষ্ঠিত করিবে । তারপর ইম্রেলে যাইয়া নিমলির পুত্র জেহুকে(Jehu) রাজা করিবে। আর তোমার পদে শাফাতের পুত্ৰ এলিসাকে (Elisha) অভিষিক্ত করিবে।” שכאdכ আবার এলিজা পথ চলিতে আরম্ভ করিলেন । বেথ শানের কাছে তাহার সঙ্গে এলিজার দেখা হইল। এলিলা তখন ক্ষেত্রকর্ষণ করিতেছিলেন। 4गिज टैशिद्र डेनब्र निरछद्र उडद्रौग्न इंफ़िग्रा ফেলিলেন । এইবার এলিলা ঠাচার বলদ ছুইটি মারিয়া মস্ত এক ভোজ দিলেন । আহারান্তে তিনি পিতামাতার আশীৰ্ব্বাদ লইয়। এলিজার সঙ্গে চলিলেন। এদিকে ডামাস্কাল-রাজ বেনহাদাদ ইস্রেল আক্রমণ করিলেন । কিন্তু ভগবানের আশীৰ্ব্বাদে আহাৰ তাহাকে বারবার ভীষণ ভাবে পরাজিত করিলেন। শেষবার বেনহাদাদ অাহাবের কাছে প্রাণ ভিক্ষা চাছিলেন । আহাৰ তাহাকে যথোচিত সমাদর করিয়া তাহার সঙ্গে সন্ধি করিলেন ও স্বদেশে ফিরিয়া যাইতে অনুমতি দিলেন। জেচ্চ রীল নগরে আহাবের প্রাসাদের সংলগ্ন একটি দ্রাক্ষাক্ষেত্র ছিল । এই ক্ষেত্রের মালিকের নাম নাবোথ (Naboth)। একদিন আহাব নাবোথকে বলিলেন, “দেখ, তোমার ক্ষেতটি আমাকে ছাড়িয়া দ্বিতে হইবে, আমি ইহার পরিবর্তে তোমাকে খুব ভাল একটি ক্ষেত দিব। আর তুমি যদি চাও তবে রৌপ্য মূল্য দিতেও প্রস্তুত আছি।” নাবোথ উত্তর করিল, "সে হয় না। এই জমিটুকু আমার চোঁদপুরুষের সম্পত্তি | প্রাণ গেলেও আমি ইহা হাতছাড়া করিতে পারিব না।” এই উত্তর শুনিয়া আহবের খুব ক্ৰোধ হইল। তিনি প্রাসাদে ফিরিয়া আসিয়া শয্যা গ্রহণ कप्रेिरणन ७ थमछण ऊाश्र कfग्रrणन । ऊँiझांद्र कौ জেজ বেল তাহার দুঃখের কারণ জানিতে পারিয়া হালিয়াই আকুল, এই সামান্ত কারণে তোমার এই ছশ্চিস্তা! আচ্ছা খাও দাও, স্ফৰ্ত্তি কর। আমি - ঐ ক্ষেতটুকুর দখল তোমাকে দিব।” তারপর জেজ ৰেল তাহার লোকজন দ্বারা মিথ্যা সাক্ষী সংগ্ৰহ করিয়া নাৰোধের নামে রাজদ্রোহের মামলা রুজু করিলেন। বিচারে নাবোথের প্রাণদও হইল । তখন আহবে তাহার সৈঞ্চাধ্যক্ষ্য দেহু ও বিদাকারকে সঙ্গে লইয়া নাবোথের ক্ষেত্র অধিকার করিতে গেলেন। হঠাৎ প্রাক্ষাকুর হইতে এলিজা ৰাছির হইয়া আসিয়া রাজাকে বলিলেন, “তুমি নাবোথকে হত্যা করিয়া তাহার দ্রাক্ষাক্ষেত অধিকার করিতে আলিয়াছে। বেশ যিহোবার অভিশাপ প্রবণ কর। যেখানে নাবোথের রক্তপাত করিয়াছ সেখানে তোমার রক্ত কুকুর চাটিয়া খাইবে । তুমি নিৰ্ব্বংশ - -- -(0)