পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حمامها هم متمام منمنه{Ex | t l এই পুত্র ভবিষ্যতে অতি-প্রসিদ্ধ ও বশী হইবে এবং অপূৰ্ব্ব ক্ষমতাবলে বিষ্ঠাধরদিগের রাজা হইবে। এই দৈববাণী শুনিয়া তাঙ্গার প্রাণের অন্ধকার কাটিয়া গেল এবং এক অপুৰ্ব্ব অাশার আলোকে তাহার সদয় মন প্রদীপ্ত হইয়া উঠিল । [8] জমদগ্নির আশ্রমে বালক উদয়ন দিন দিন বাড়িতে লাগিলেন । মুনি গোগললে সমস্ত অবশত ইয়া বালকের ক্ষত্রিয়োচিত সংস্কার সমাপন করিলেন এবং সমস্ত শাস্ত্র ও যুদ্ধবিদ্যা শিথাইলেন। রাণী মুগাবতীর হাতে রাজা সহস্রাণীকের নামাঙ্কিত এক হীরক বলয় ছিল। এক দিন রাণী ণ হীরক-বলয় কুমার উদয়নের এইবার সাপটিকে ছাড়িয়া দাও হাতে পরাইয়া দিলেন। কুমার উদয়ন ঐ বালা পরিয়া শিকারের সন্ধানে এদিকে ওদিকে বেড়াইতে বেড়াইতে দেখিতে পাইলেন, এক সাপুড়িয়া একটি সাপ ধরিয়াছে। উদয়ন সাপুড়িয়াকে ঐ সাপটি ছাড়িয়া দিবার জন্য বলিলেন। সাপুড়িয়া বলিল, আমি অতিশয় গণীৰ। সাপ ধরিয়া সাপের বিনোদন করিতে লাগিল । =िोक्षs-प्छन्ड्राप्डौ > ©← খেলা দেখানোই আমার ব্যবসা। আমার একটি সাপ ছিল, সেটি মরিয়া যাওয়ার আমি অনেক কষ্টে, মন্ত্র ও ঔষধ প্রয়োগ করিয়া এই সাপটি ধরিয়াছি। সাপুড়িয়ার কথা শুনিয়া উদয়নের অত্যন্ত দয়া হইল। তিনি হাত হইতে সেই হীরক-বলয় খুলিয়া সাপুড়িয়াকে দিয়া বলিলেন, এইবার সাপটিকে ছাড়িয়া দাও, সাপুড়িয়া সেই মহামূলা হীরক বলয় পাইয়া সাপটিকে ছাড়িয়া দিয়া চলিয়া যাইতেই ঐ সাপ এক বীণাধারী পুরুষের রূপ ধারণ করিয়া বলিগ, রাজকুমার উদয়ন ! আমি নাগরাজ বাস্তুকির বড় ভাই ; আমার নাম বস্থনেমি। তুমি আমার জীবন রক্ষা করিয়াছ, এই জন্ত আমি তোমাকে এই . বীণা ও আমার গলার এই ফুলের মালা তোমায় দান করিতেছি । এই বীণার স্বর যে শুনিবে, সে-ই তোমার বশীভূত হইবে, আর এই ফুলের মালার ফুল কখনও শুকাইবে না। ইহা ভিন্ন আমি তোমার কপালে এমন একটি তিলক পঞ্চাইয়া দিতেছি, যাহা কখনও মলিন হস্তবে না। এই বলিয়া বস্থনোম রাজকুমাপ উদয়নের কপালে তিলক লাগাইয়া দিয়া চলিয়া গেল । উদয়ন ও তাহার মাতার নিকট ফিরিয়া আসিলেন । [4] এদিকে সাপুড়িয়া ঐ ইৗরক-বলয় বিক্রয় করিবার জনা কৌশাম্বীতে আসিল । ঐ ইরক-বলয়ে সমাটের নাম লেখা দেখিয়া এক রাজকন্মচারী তাহাকে ধরিয়া রাজার নিকট উপস্থিত করিল । রাজা জিজ্ঞাসা করিলে সাপুড়িয়া কিরূপে ঐ বলয় পাইয়াছিল, তাছা আহুপুৰ্ব্বিক বলিয়া দিল। সাপুড়িয়ার দুপ হইতে সব কথা শুনিয়া রাজা অতিশয় বাকুল হইয়া উঠিয়াছেন, এমন সময়ে দৈববাণী হইল যে, “সমাট সহস্রাণীক । তিলোত্তমার শাপের চতুর্দশ বর্ষ অতীত হইয়াছে। আপনি অচিরেই পুত্র ও রাণীর সহিত মিলিত হইবেন। রাজকুমার ও মহারাণী মহর্ষি জমদগ্নির আশ্রমে রহিয়াছেন।” রাজা প্রসন্ন হইয়। ঐ সাপুড়িয়াকে সঙ্গে লইয়া সসৈন্যে উদয় চলের দিকে অগ্রসর হইলেন। সম্রাট সহস্রাণীক সদলবলে উদয়াচলের দিকে চলিতে লাগিলেন। ক্রমে সন্ধ্যা হইল। তাহারা এক পুষ্করিণীর তীরে সে রাত্রি যাপন করিলেন। nভূত সঙ্গতক নানা গল্প শুনাইয়া সম্রাটের চিত্ত কুমে রাত্রি শেষ হইয়। -- --- -[D] SAASAASAASAAAS