°t , agg যদি বিশেষ না থাকে। তবে সেই বস্তুর স্বতন্ত্ৰ বস্তুত্ব হয় নাই। যদি ক্রিয়ানা থাকে। তবে পরিচয় অভাবে তাহাকে ভগন বলা যায়। ঘদি প্রয়োজন না থাকে। তাহাকে স্বীকার করা বৃথা। ; উচ্চ জগৎকে অবশ্য বস্তু বলিতে হুইবে তুৰে BDD DBDBD DBBS BB DBDBDS D DBDBY KKSDD DBBDYS YB জগতের বিপরীত ধৰ্ম্মই যে সেই বস্তু তােহা কে বলিয়াছে? যদি বলিতে চাও। তবে তোমার সিদ্ধান্তকে ভিক্ষালব্ধ সিন্ধান্ত বলিব। যদি বিশুদ্ধরূপে যুক্তি । কর ভাবে অবশ্য এই মাত্র বলিবে যে সেই উচ্চ জগৎ দোষ শূন্য ও জড় হইতে বিলক্ষণ । জড় হইতে বিপরীত বলিলে একটী অপক সিদ্ধান্তু আসিয়া তোমাকে আক্ৰমণ করিবে। বিপরীত বস্তু আছে কিনা, তাহার কোন পরিচয় নাই। এমত বস্তু স্বীকার করা মাদক জনিত সিদ্ধাস্তের ন্যায় হইবে। জড়ের হেয়ত্ব বর্জিত লক্ষণ দ্বারা সেই জড়-বিলক্ষণ-জগতকে অনুভব করিলে দোষ হয় না । বিশেষতঃ যুক্তিরূপ যন্ত্ৰটী জড়কে ছাড়িয়া কোন সভার পরিচয় করাইতে পারে না। কিন্তু জীবের চিৎসত্তায় যে বিশুদ্ধ জ্ঞান লক্ষণ আত্ম প্রত্যয় বৃত্তি BL0DSDBDBDBD uDD DB BBD BuDuD YKDSDD BDBDSBBBSBBDS SL0 প্ৰয়োজন কিয়াৎ পরিমাণে পরিজ্ঞাত হয় । চিদ্বস্তুতে অস্তিত্ব, বিশেষ, ক্রিয়া ও প্রয়োজন নাই বলিলে চিতত্ব স্বীকৃত হয়না । যুক্তি বাদীগণ কুসংস্কার ত্যাগ পূর্বক এ বিষয়ের নিরপেক্ষ আলোচনা করিলে সহজেই এসকল বিষয় বুঝিতে পরিবেন । শক্তিগত ভগবদনুভব হইলে জীবের সমস্ত সংশয় দূরীভূত হয় । ভগবানের যে শক্তি ভাহা অচিন্ত্য, অবিতর্ক্য ও অপরিমেয় । ভগবৎ স্বরূপ হইতে বস্তুতঃ অভিন্ন কিন্তু কাৰ্য্যত: ভিন্ন রূপ ঐ শক্তি প্ৰকাশ পায়। নর বুদ্ধি যত দূর চালিত হউক না কেন, সেই পরাশক্তির কিছুই সিদ্ধান্ত করিতে পরিবেন। করিতে গেলে পশুবৎ নিশ্চেষ্ট হুইয়া আশা কীন হইবে। সেই পরাশক্তি সমস্ত বিপরীত গুণের আশ্রয় ও নিয়ামক । ইচ্ছা ও নিৰ্ব্বিকারতা, বিশেষ ও নিৰ্বিশেষত, একস্থান ব্যাপী ত্ব ও সর্বব্যাপীত, বৈরাগ্য ও রাগ বিলাস, নৈষ্কৰ্ম্ম্য ও ক্রিয়া, যুক্তি ও স্বেচ্ছাময়ত, বিধি ও স্বাধীনতা, প্ৰভুত্ব ও কৈঙ্কৰ্য্য, সাৰ্বজ্ঞ্য ও জ্ঞান সংগ্ৰহ, মধ্যমাকার ও অপরিমেয়ত, সৰ্ব্বাৰ্থ সিদ্ধতা ও বাল চেষ্টা এবম্বিধ সৰ্ব্ব প্রকার বিপরীত গুণ গণ ঐ শক্তির আশ্রয়ে সামঞ্জস্য স্বীকার করে । সেই পরাশক্তির চিৎপ্ৰভাব ক্ৰমে ভগবৎ স্বরূপ বিগ্ৰহ, লীলা স্থান, লীলোপকরণ সমূহ নিত্যরূপে প্ৰকাশমান। সেই শক্তির জীব প্রভাব ক্ৰমে
