জীবনের শেষ কয়েক দিবসের কথা। 287 করিলেন। তৎপর বলিলেন,-“ব্যাঙ্ক কি চেক গ্রহণ করিবে? এইবার আমার শেষ পেনসন হইয়া গেল।” তার পর হইতে সাংসারিক BD DBBD DD BD DDSS DBBBSKBBS BBDS DDBDD খুলিয়া দাও।” গঙ্গার স্রোত নিরীক্ষণ করিতে করিতে র্তাহার মুখচ্ছবি কি স্বৰ্গীয় শ্রীদ্বারা স্বৰ্গীয় ভাবে উদ্ভাসিত হইল, তাহা আর জীবনে ভুলিতে পারিব না। তঁহার মুখে মৃত্যুর বিভীষিকা এক মুহুর্ত্তও দেখি নাই। শেষ ক্ষণ পর্য্যন্ত তিনি সজ্ঞান ছিলেন-মনে মনে ইষ্টনাম জপে সদাই নিরত। যে মৃত্যু পার্থে দাড়াইয়া ভঁাহাকে আক্রমণ করিতে প্রস্তুত, সেই মৃত্যুকে কিরূপে বন্ধুভাবে আলিঙ্গন করিয়াছিলেন তাহা দেখিবার ও শুনিবার বিষয়। আশা করি এই পবিত্র চিত্র কোন সাহিত্য-শিল্পী ভালরূপ ফলাইতে পরিবেন। আমরা স্বার্থপর নিজ নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য সদাই প্রস্তুত। এই মহান চিত্র সম্মুখে রাখিলে আমাদের বিশেষ উপকার হইবে। আমাদের আত্মা এই দেহরূপ পান্থনিবাসে ক্ষণেকের তরে-বর্তাহার নিজ গৃহ স্বর্গে-এই ভাব মধুরতর ও পরিস্ফুট হইবে। আমার এই আকাঙ্ক্ষা কোন সাহিত্যিক পূরণ করিবেন, প্রার্থনা করি।” ( সাহিত্য পরিষৎ মন্দিরে হস্তার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের চিত্র প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে আহুত বিশেষ অধিবেশনে ডাক্তার সুরেশ প্রসাদ সর্বাধিকারী মহাশয়ের বক্তৃতা) us-em-s-