পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতে আর সে চিন্তা আমি মনে স্থান দিই নাই,-স্থান দিলে আপনার সেবার অধিকার লাভ করিতে পারিতাম না-না-নারাযুণের সেবায় জীবন উৎসর্গ করিতে পারিতাম না ।”

  • সরস্বতী বলিলেন, “দিদি লক্ষ্মী, আজ বার বৎসর তোমার ধন রক্ষা করিলাম, গুরুদেবের আদেশ-মািত তাহাকে লালন-পালন করিলাম। এখন তাহাকে তুমি বুঝিয়া লাও । আমাদের żĜi ”

রমেশও সেখানে দাড়াইয়া ছিল ; সেও বলিল, “এ বুড়াকেও আর কেন । ঢের শিক্ষা দিলে দিদি ! এখন उछाँव्īग्न उछाँव्गग्न 0छ्6ड्छ् 6c5], আলোয় আলোয় চলে যাই ।” লক্ষ্মী বলিল, “দিদি, কে কার ছুটির মালিক ! ছুটি যে আমি অনেক দিন নিয়েছি । আমার ধন কৈ ? সবই যে তোমার, আর ঐ রমেশ দাদার। আমি যে মৃত্যু-শয্যায় পড়ে ঈশানীকে বাবা বিশ্বনাথের চরণে সমৰ্পণ করেছিলাম । তারপর তিনি যাদের দান করেছেন, ধন তাদের । ও ধনের কাজ আমার নেই-গুরুদেবের কৃপায় আমি অমূল্য ধনের সন্ধান পেয়েছি । আর আমাকে ভুলাতে পারবে না। রমেশ দা !” বৃদ্ধ সন্ন্যাসী বলিলেন, “তোমরা সকলেই দেখছি ছুটী চাও। আমার ছুটির যে অনেক বাকী মা, আমাকে যে এখনও অনেক ছুটাছুটা করতে হবে। শোন মা লক্ষ্মী, ঈশানীকে মনের মত করে গড়বার জন্য যা চেষ্টা করা কীৰ্ত্তবা, মা সরস্বতী আর রমেশ তা > Գ Տ)