পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उgiriद्र (छों ஆ এ কথাটা শুনে এত বিবৰ্ণ হয়ে’ ওঠ বার কি আছে ? আজকাল সভ্য-সমাজে অনেক ধাৰ্ম্মিক মেম-সাহেবদের গলায় একগাছি করে? ছোট-ছোট রুদ্রাক্ষের মত দানার মালা থাকে দেখেছিস ত ? তুই কি বলতে চাস, যে, যে সত্যটা বাইরে ঐ মালার মূৰ্ত্তি ধরে’ বুকের উপর দুলছে--সেটা একেবারে ষোল আনাই আধ্যাত্মিক ? তার মধ্যে ললিত শিল্পকলার খাদ কি একটুখানিও নেই ? মালাটা পরুবার আগে মেমসাহেবেরা কি ভাবে না যে, ধৰ্ম্মের ঐ বিগ্ৰহটাকে কোথায় কেমন করে” দোলালে বেশ মানাবে ?” আমি বললুম-“দেখ পণ্ডিতজী, দাতের সুড়সুড়িনি নিবারণের জন্যেও ত দেশ, কাল, পাত্ৰ মানতে হয়। নরম মাংস পেলেই যে BDB TBBD DDBL DBBDS DLY BLBLD DL DDSSS পণ্ডিতজী বললেন-“এর ভেতর নাম-গরমের কোনো কথাই নেই। এই আমার কথাই ধর না ; আমার মাংস যে বেশ নরম, এ কথা একা আমার কলহপ্ৰিয়া গিল্পী ছাড়া আর বোধ হয় কেউ বলবেন না ; আর হাতে গঙ্গাজল লেগে থাকলে তিনিও বলবেন কি না। সন্দেহ ; আমার কীৰ্ত্তিটাই শোন। সেদিন সন্ধ্যেবেলার যখন ছোড়ার হরিসভায় টেনে নিয়ে গেল, তখন বুড়ো হ’লে হবে কি-বাঙ্গালীর কোমর কি ন-তাই সকলকার দেখাদেখি একএকবার খেলিয়ে cମର୍ଷ উঠতে লাগল। ‘যা থাকে কপালে?- বলে? আমি সঙ্কীৰ্ত্তনের মধ্যে কঁাপিয়ে পড়লুম। প্ৰায় পনের মিনিট লাফিয়ে যখন হাঁপিয়ে উঠেছি, তখন শুনতে পেলুম পাশ থেকে দুটাে বৃত্নী মাগী বলাবলি কবৃছে-‘আহা, পণ্ডিত যেন ভাবে চলে’