পাতা:ঊনপঞ্চাশী - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*தர छैनथ्र्श्iभौ ঢলে’ পড়ছে’। আমি যে জন্যে ঢলে’ পড়ছিলুম, সেটা যে ভাবের চৌদ্দপুরুষেরও কেউ নয়, তা বোধ হয় তোমাকে বোঝাবার BBDBDBBD SDD DBD DBS DD BDLLB BBLD ELDLLS অমনি ধিনিক্‌ ধিনিক করে” ফের নাচ সুরু করে” দিলুম। একএকবার মনে হতে” লাগলো যে দশা লাগাবার কায়দা গুলো যদি আয়ত্ত করে রাখতুম, তা’হলে এই সময় ভারী কাজে লেগে যেতো। পাছে হাতে-পায়ে চোট লেগে যায়, সেই ভয়ে দশা লাগা আর আমার হয়ে উঠলো না । কিন্তু সেই সময় যদি সাহস করে’ হাতটা পাটার মায়া ত্যাগ করে।” একবার আছাড় খেয়ে পড়তে পারতুম, তা’হলে কি রকম যে একটা ‘ধন্যি ধন্যি’ পড়ে? যেতো, তা ভেবে এখন আমার আপশোষ হচ্চে। সুবিধেমত ত্যাগধৰ্ম্ম পালন করতে পারলে সেটা একদিন না। কদিন কাজে লেগে যায়ই ।” একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বক্তৃতা বন্ধ করে” দিয়ে নিতান্ত ভাল মানুষের মত পণ্ডিতজী আমার মুখের দিকে একবার চাইলেন । বঁকা কথা ছাড়া তিনি সোজা কথা বলবেন না বলে’ প্ৰতিজ্ঞা করে বসেছেন। তার গোবেচারীর মত নিৰ্ব্বিকার মুখ দেখলে সৰ্ব্বাঙ্গ জ্বলে যায়। আমি বললুম-“পণ্ডিতজী, লোকের দোষ-ত্ৰুটীকে ঠাট্টা কর, সে এক কথা । ত্যাগ ধৰ্ম্মস্টাকে আমন খোচা মারুবার দরকার কি ?” পণ্ডিতজী বললেন-“ত্যাগস্থলে’ যে একটা ধৰ্ম্ম আছে, তা ত আমি জানিনে । ত্যাগ কাউকেই যে ধরে রাখে। না ; আর যা ধরে রাখে না তা ধৰ্ম্ম হবে কি করে ? ত্যাগের গোড়াকার কথাটা হচ্ছে এই যে ভগবান সৃষ্টি করে’ একেবারে