পাতা:কাঙাল হরিনাথ - জলধর সেন.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काछांकन इद्रिनांश aせ গান কাহারও মনে ছিল না। পণ্ডিত প্ৰসন্নকুমার বলিলেন “নৃতন করিয়া গান প্ৰস্তুত করিতে হইবে।” শ্ৰীমান অক্ষয়কুমার না পারেন এমন কাৰ্য্যই নাই। তখনও তিনি যেমন ছিলেন এখনও उारे ; বয়সের পরিণতিতে সে ভাবটা এখনও যায় নাই। তিনি যাহা ধরেন তাহাই করিতে পারেন। অক্ষয়কুমার বলিলেন “তার জন্য ভয় কি ? ধন্বত জলদ, কাগজ ; বাউলের গানই লেখা যাক।” আমি তখন কাগজ কলম লইয়া বসিলাম। গ্রামবাৰ্ত্তার কপি লিখিবার জন্য যে কাগজ গোছাইয়া বসিয়াছিলাম, তাহারই শ্ৰাদ্ধ করিতে বসিলাম। অক্ষয়কুমার বলিলেন“ভাব মন দিবানিশি, অবিনাশি, সত্য-পথের সেই ভাবনা । যে পথে চোর ডাকাতে, কোন মতে, ছোবে না রে সোনা দানা ; সেই পথে মনোসাধে চল রে পাগল, ছাড়া ছাড়া রে ছলনা । সংসারের বাক পথে দিনে রেতে, চোর ডাকাতে দেয় যাতনা ; আবার রে ছয়টীি চােরে ঘুরে ফিরে, O ठाध्र 6द्ध 6कgg जय जय नांक्षनों।” এই পৰ্যন্ত লেখা হইলেই অক্ষয় বলিলেন “এত দূর ত হোলোতার পর ?” তার পর—আবার কি ? গানটা গাওয়া হবে। পণ্ডিত মহাশয় বলিলেন “কথাটা বুঝিলে না। বাউলের গানের নিয়ম হচ্চে এই যে, গানের শেষ একটা ভণিতা দিতে হয়। কেমন ?” অক্ষয় বলিলেন “সেই কথাই ত ভাবছি।” তখন এক এক জন এক একটা । নাম বলিতে লাগিলেন। কিন্তু কোনটাই ‘ভোটে” টিকিল না । আমি