see o - ঐৰ ওলি। যাইতেন, তবে আসিত কাহারা ? অথবা আর্ঘ্যেরা যে সত্য সত্যই একেবারে জাহাজে চড়িতেন না, তাই বলি কি করিয়া ? , পরবর্তী গ্রন্থ মতে ভূয়োহু যুদ্রগামী কথার উল্লেখ এবং তাদের সম্বন্ধে নানারূপ ব্যবহার নির্দিষ্ট হইয়াছে। আবার নারদীয়ে পর্যন্ত - “-—সমুদ্রযাত্র স্বীকারঃ । ইমান ধৰ্ম্মান কলেী যুগে বর্জ্যানাহৰ্মনীষিণঃ।” পূৰ্ব্বকালীন সমুদ্ৰ-যাত্র প্রথা স্বচনা করিয়া, কলিযুগে তাঁহা নিষিদ্ধ বলা হইয়াছে। স্বতরাং মানিতে হইবে যে, প্রাচীনকালে আর্ঘ্যের অর হউক বা অধিক হউক, সমুদ্রগমনে একবারে বিমুখ ছিলেন না। কিন্তু আবার ঐ মনুতে ( ২২৩-২৩ ) দেখ, তথায় আৰ্য্য বাসস্থান সম্বন্ধে শেষ নির্দেশ এই করা হইয়াছে যে, কৃষ্ণসার মৃগ স্বভাবতঃ যেখানে যেখানে বিচরণ করে, তাঁহাই যাজ্ঞিক দেশ ; তাহতেই আর্য্যেরা অধিবাস করিতে পারেন, অন্যত্ৰ কদাপি নহে। কিন্তু শূদ্রের পক্ষে এ বিধান নাই, তাহার। জীবিকার্থে যথায় তথায় গমন এবং বাসে সমর্থ।(৫৩) এ কথা সম্ভবতঃ বাল্মীকির সময়েও খাটে। আবার বাল্মীকির পরবর্তী সময়ের ঘটনাবলী যদি ইহার কিছুমাত্র প্রতিপোষক হয়, তবে দেখা যায় যে Sarmancherya (সম্ভবতঃ শৰ্ম্মণাচাৰ্য্য) নামে এক ব্রাহ্মণ গ্ৰীক ভূমিতে গমনান্তর, ম্লেচ্ছদেশে আগমনে আপনাকে পতিত জ্ঞান করিয়া, প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ আথেন্স নগরে অগ্নিপ্রবেশ করে। এরূপ কল্যাণ নামে আর এক ব্রাহ্মণ আলেকজাণ্ডারের সহগামী _ so-oso ৫৩। Hero vii 65, 85, &c, গ্রীকদেশে যুদ্ধগামী সৈন্তমধ্যে ভারতীয় পদাতি ও অশ্বারোহীয় উল্লেখ পাওয়া যায় । ইহার কিরূপ ভারতীয়, তাহা জ্ঞাত নহি ৷ হইতে পারে, ভারতস্থ পাৰ্ব্বতীয় বা তরূপ অপরাপর কোন নিকৃষ্ট জাতি झहेcद । m
