উপসংহার। ૧૭૭ চেষ্টা-কেৰল চেষ্টা, চেষ্টায় কি না হয়, যত্নে কি না ফলে ?—”ক ঈপ্সিতাৰ্থস্থিরনিশ্চয়ং মুনঃ পয়শ্চ নিম্নাভিমুখং প্রতীপয়েৎ ।” অতঃপর বাঞ্ছারান, সুশিক্ষা দ্বারা চিত্তপ্রশস্ততা লভিয়া, আত্ম- . সংস্কারের দ্বারা আত্মশুদ্ধি সাধিয়া, এবং কৰ্ত্তবাবুদ্ধির বশবৰ্ত্তী হইয়া, কি শারীরিক, কি মানসিক, তোমাতে নিহিত তাবৎ শক্তির যে সমগ্র সঞ্চালন, তাঁহারই নাম সাধনা বা কাৰ্য্য ; এবং এরূপ শক্তিসঞ্চালন হইতে যে পদার্থ রূপ গ্রহণ করে বা নিৰ্ম্মিত হয়, তাহার নাম সাধনফল বা কৰ্ম্ম। এই কৰ্ম্ম করিবার জন্যই, আমাদিগের এ জগতে আগতি ; এবং ইহার প্রতি ঔদাস্ত করিলেই আমাদিগের অধোগতি ও অগতি। যতক্ষণ দেখিবে, যে মানব বা যে জাতি কৰ্ম্মপরায়ণ, ততক্ষণ নিশ্চয় জানিৰে, সে মানব বা সে জাতির দুর্ভাগ্য বা অধঃপতনের সম্ভাবনা নাই। সহস্র বিপৎপাত হইলেও, সে তাঁহা হইতে উদ্ধার হইয়া উঠিতে পারিবে ; সত্যের আশ্রয়ে থাকিলে, বিপদ উৰ্দ্ধসংখ্যায় ক্ষনেক কালমাত্র মেঘাচ্ছন্ন করিয়া রাখিতে সমর্থ হয়, তাতিরিক্তে আর কিছু করিতে পারে না । কিন্তু যখন দেখিবে কৰ্ম্ম ঘুচিয়া তাহার স্থলে অকর্থের আরম্ভ হইয়াছে, তখনই জানিবে যে, সে মানব বা সে জাতির অধঃপাতে যাইবার দিন সেই পরিমাণে নিকট হইয়া আদিতেছে । এখন এই হিসাবে, আমাদের সমাজের প্রতি একবার তাকहेब cनथ, उथांब क् िश्रङ८छ् । उर्षांछ कि लिंक्र, क् िजांग्रनरक्रांब्र, কি কৰ্ত্তবাবুদ্ধি, কি কৰ্ত্তবাবুদ্ধির মূল ঈশ্বরে বিশ্বাস, কি শক্তিসঞ্চালন, ইহার কিছুরই গুঢ় এবং সাত্বিক মূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়ার যো নাই। শিক্ষা যাহা, তাহ চাকুরীর উপযুক্ত লিখন পঠন শিখিতে ; আত্মসংস্কার বাহ, তাহ লোক ভূগাইতে কর্তব্যবৃদ্ধি বাহ, অহা উদরপূর্তি করিতে এবং শক্তিসঞ্চালন যাহা, তাহ চাকুরী রাখিতে । ষে কয়েকটা