- জগন্নাথমঙ্গল । Sao শ্রেণত সব শুন মোরে করিয়া করুণ । জীব্রজনাথ পাদপদ্ম করি আপশ । ক্ষেত্রখণ্ড কথা কহে বিশ্বস্তর দাস । পষণব । জৈমিনি বলয়ে শুন যত বিপ্রগণ । এইমতে প্রকটিলা জগত জীবন । চতুৰ্দ্ধ। মুরতি দেখি প্ৰভু ভগবান। আনন্দে ডুৰিল রাজা নাহি কিছু জ্ঞান । বাপ ছল ছল আঁখি ঈষৎ, মিলিয। স্তম্ভ, প্রণয করযোড়ে আছে দাণ্ডাইয়। হেনকালে হাস্যমুখে কহে মুনিবৰ । শুন রাজা ইন্দ্ৰদ্যুম্ন অবনী ঈশ্বর । এতেক করিলে শ্রম যাহাৰ কারণে । সেই ফল প্রত্যক্ষ হইল এতদিনে । পৃথি বীব মাঝে ভূমি এক ভাগ্যবান। ওই দেখ জগন্নাথ কমল নযন । যাহারে দেখিতে যত্ন করে যোগীগণ এক মন হৈষা ধ্যান কবে অনুক্ষণ । অনেক যতনে ৰূপ দেখে কি না দেখে । তিঁহ দাৰু ৰূপে প্রকাটিল নীলোকে । তোমাবে করুণ। করি জগত ঈশ্বর । অনাদির আদি হৈল৷ সবার গোচব । অতএর স্তুতি কর এই নারাযণে । তুষ্ট হয়ে মনোবাঞ্ছা করিবে পুবণে । এত শুনি ইন্দ্রছন্ন যুডি দুই কর । বেদের বিধানে স্তব কৰিলা বিস্তর । জগন্নাথ বলরাম ভদ্রা সুদর্শনে । স্তবন করিল রাজা হবিষ বিধানে । তবেত নবিদ মুনি বেদ অনুসাবে । জগন্নাথে স্তব কৈল। হবিষ অন্তরে II স্তুতি কৈল আর তথি ছিল যত জন । ব্ৰাহ্মণ ক্ষত্ৰিয বৈশ্য তার শূদ্রবর্ণ । কিবা মন্ত্র কিবা স্তোত্র কবিতা পুবাণে । যাব যেই ইচ্ছা সেই করযে স্তবনে । তবে রাজা ইন্দ্ৰদ্যুম্ন হরষিত হৈয়। । পুবোহিতে চাহি কহে বিনয় করিয়া । প্রভুপুজা লাগি কর দ্রব্য সংস্কাব । শুনি পুরোহিত কৈলা অনেক সম্ভার। তবে সেই বাজ নারদের উপদেশে । মন্ত্রের বিধানে পুজা করয়ে হরিষে । দ্বাদশ অক্ষর মন্ত্রে পুঞ্জুে বলরাম । যাহা উপসনে ধ্রুব পাইলা শ্রেষ্ঠ ধাম । বেদমাঝে প্রসিদ্ধ পৌৰুষি মর্যারে। পুজিলেন মহারাজা জগত ঈশ্বরে। লক্ষী
