শঙ্করাচাৰ্য্য। (G ٣-بلهـ – لیبي দ্বারা আর অধিক কি হইবে ?” ব্যাসদেব শঙ্করের উক্তি শ্রবণ করিয়া বলেন, “হে শঙ্কর ৷ এখনও তোমার কৰ্ত্তব্যকৰ্ম্ম অবশিষ্ট আছে। মীমাংসা, ন্যায়, বেদ, বেদান্ত, ব্যাকরণ, সাঙ্খ্য এবং যোগে তোমার সদৃশ ভূমণ্ডলে আর কাহাকেও দেখিতে পাই না। আমার কৃত বহু অর্থ ও তাৎপৰ্য্যগর্ভ সূত্ৰসকল তুমি ভিন্ন অন্য কেহ আমার মনোবৰ্ত্তী ভাব ও মৰ্ম্ম অবগত হইয়া ভাষ্য করিতে সমর্থ হইবে না। তুমি ইহার মধ্যে জীবন ত্যাগ করিলে বেদান্তসকল নিরাশ্রয় হইবে। অতএব তোমার পরমায়ুঃ আরও ষোড়শ বর্ষ হউক।” আয়ুঃ বৃদ্ধি হওয়ায় শঙ্করাচাৰ্য্য দশোপনিষদ, গীতা ও বেদান্তের ভাষ্য, নৃসিংহতাপিনী ব্যাখ্যা ও উপদেশ-সহস্রাদি রচনা করিয়া “অদ্বৈত মত” প্রচারের জন্য দিগ্বিজয়ে * বহির্গত হন। ধৰ্ম্মপ্রচার । শঙ্করদেব কাশীতে অবস্থান কালে, কৰ্ম্মবাদী, চন্দ্ৰোপাসক, গ্ৰহোপাসক, ত্ৰিপুরসেবী, গরুড়োপাসক, প্ৰভৃতি বিবিধ উপাসক-সম্প্রদায়কে পরাস্ত করিয়া স্বীয় মত স্থাপন করেন। তিনি কাশী হইতে কুরুক্ষেত্ৰ দিয়া বদরিকাশ্রমে আসিয়া উপস্থিত হন। তিনি এই স্থানে বদরিনারায়ণ দর্শন "سنسيا بعد - -
- সেকেন্দার তৈমুরলঙ্গ যেমন দিগ্বিজয় করিয়াছিলেন, ইহা সেরূপ নহে। এই দিগ্বিজয়েয় অস্ত্র, বিদ্যা এবং কণ্ঠনিঃসৃত গালি-বালি-শাণিত দ্রুত উচ্চারিত বচনসমূহ। এখনও আমাদের দেশে অনেকেই “তুমি দিগ্বিজয়ী হও” এই বলিয়া আশীৰ্বাদ করিয়া থাকেন। পূর্বে একজন যোদ্ধা অপর কোন যোদ্ধার নিকট “যুদ্ধং দেহি’ বলিয়া দাঁড়াইলে প্রতিপক্ষের যুদ্ধ করিতেই হইত, সেইরূপ একজন পণ্ডিত আর একজন BOBBDDB DBD SBB BDS DDD DDDD DDBD DBB BBBBDDB uDSSS SDD বিচার করিতে ইতস্ততঃ করিতেন, তিনি পণ্ডিতমণ্ডলীর নিকট অপদস্থ হইতেন । মহাত্মা
শঙ্করাচাৰ্য্য সেই দিগ্বিজয়ীদিগের অগ্রগণ্য।
