পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(8 জীবনী-সংগ্ৰহ ! “শঙ্কর সাক্ষাৎ মহাদেব, ব্যাস মূৰ্ত্তিমন্ত নারায়ণ, এই উভয়ের বিবাদে এ দাস কি করিবে ?” শঙ্করাচাৰ্য্য পদ্মপাদের কথা শুনিয়া ব্যাসকে * স্তবে তুষ্ট কবেন। ব্যাসদেব শঙ্করের স্তবে তুষ্ট হইয়া বলেন, “আমি তোমার প্রতি সন্তুষ্ট হইলাম। তুমি ব্ৰহ্মসূত্রের তাৎপৰ্য্য সহিত জগতে অদ্বৈতবাদ প্রচার কর।” ইহার উত্তরে শঙ্কর বলেন, “আমি অল্পায়ু লইয়া পৃথিবীতে জন্মগ্ৰহণ করিয়াছি। আমার ভোগকাল ষোল বৎসর মাত্ৰ, সুতরাং আমার YSuBD DBBSsBBDBD DDBB DBBDDSKDDBB DDBDBD DDBDB বিচার করিয়াছেন ; কিন্তু অনেকে বলেন, বেদব্যাস, শঙ্করাচাৰ্য্য জন্মাইবার হাজার বৎসর পূর্বে স্বৰ্গারোহণ করিয়াছেন। কাশী ব্যাসমূন্য হয় না। যত দিন কাশী থাকিবে, তত দিন কাশীতে বেদব্যাস থাকিবেন । কাশীর পণ্ডিতমণ্ডলী এক এক জন পণ্ডিতকে “বেদব্যাস”। এই উপাধি প্ৰদান করিয়া থাকেন। এই শ্রেণীর একজন বেদব্যাসের সহিত শঙ্করাচাৰ্য্যের বিচার হইয়াছিল। কিন্তু আনন্দগিরি যেরূপ লিখিয়াছেন, তাহাতে ভগবান বেদব্যাসকেই বুঝায়। বেদব্যাস-পরাশর মুনির ঔরসে মৎস্যগন্ধার গর্ভে মহামুনি বেদব্যাসের জন্ম হয় } একজন মৎস্যজীবী মৎস্যগন্ধাকে পাইয়া কন্যারূপে পালন করে। মৎস্যগন্ধা অত্যন্ত রূপবতী ছিলেন। একদা ইনি পিতার আদেশে নদীতে নৌকা-চালনা করিতেছিলেন, এরূপ সময়ে পরাশর মুনি পরপারে গমনের জন্য সেই স্থানে আগমন করেন। মৎস্যগন্ধা র্তাহাকে লইয়া নদীবক্ষে গমন করিতেছেন, এরূপ সময়ে তাহার অনুপম সৌন্দৰ্য্যদর্শনে মুনিবারের কামোদ্রেক হয়। মুনি নিজের অভিলাষ প্ৰকাশ করিলে, মৎস্যগন্ধা বলেন, “মহাশয়। দেখুন, নদীর উভয় কুলে লোক গমনাগমন করিতেছে ; এ অবস্থায় যদি আমি আপনাকে আপনার অভিলাষ পূর্ণ করিতে দিই, তাহা হইলে লোকে নিশ্চয়ই দেখিতে পাইবে ও আমার কলঙ্ক রটনা করিবে।” কুমারীর কথা শুনিয়া মুনিবর তখনই তপঃপ্রভাবে কুজাঝটিকার সৃষ্টি করেন। চারিদিক এরূপ ধোঁয়ার মত হইয়া যায় যে, নিকটের বস্তু পৰ্য্যন্ত আর দেখিতে পাওয়া যায় নাই। তখন মৎস্যগন্ধা সম্মত হইলে, মুনিবার আপনার অভিলাষ পূর্ণ করেন। ইহার ফলে দ্বৈপায়ন ব্যাসদেবের खान् श् ।