পাতা:নববোধ ব্যাকরণ.pdf/২২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ २०१ ] ৩৯৪ । মৃদু বন্ধনী রীতিতে ললিত ও সরল পদ বিন্যাস করিতে হয়, এবং খজুঅনুযুক্ত নাতিদীর্ঘ বাক্য প্রয়োগ করিতে হয়। এই রীতি শৃঙ্গার, করুণ, হাস্য ও শাস্তরসে আদরণীয়। যথা, পতিশোকে রতি কঁাদে, বিনাইয়। নান ছাদে, ভাসে চক্ষু জলের তরঙ্গে । কপালে কঙ্কণ মারে, ৰুধির বহিছে ধারে, কাম অঙ্গ ভষ্ম লেপে অঙ্গে’ ৷ সথে ! ক্ষণকাল অপেক্ষ কর, আমি তোমার অনুগমন করি, চিরকাল একত্র ছিলাম, এক্ষণে সহায়হীন বান্ধবহীন হুহয়। কিরূপে এই দে২৩1র বহন করিব। এত দিনের পর অন্ধ হুইলাম, দশদিক শূন্য দেখিতেছি । সকলি অন্ধকারময় বোধ झ्इ अद्भुक्ल ! - ৩৯৫ । রীতি আরও দুই প্রকার ; সংস্কৃতবহুল ও প্রাক্কতবহুল। ৩১৬। যেস্থলে সংস্কৃত ও সংস্কৃতমূলক শব্দেরই সমধিক প্রয়োগ । কিন্তু ভাষান্তরমূলক চলিত শব্দের তাদৃশ অাদর নাই, উছাকে সংস্ক তবহুল রীতি বলে। এই রীতি গুরুতর বিষয়ের বর্ণনার উপযোগিনী। যথা, ধন্য রে দেশাচার ! তোর কি অনিৰ্ব্বচনীয় মহিম । তুই তোর অনুগত ভক্তদিগকে দুর্ভেদ্য দাসত্ব-শৃঙ্খলে বন্ধ রাখিয়।