বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छभिछभांद्र यांझेन-कांकून ዓ> গো-বীমা, কৃষি-বীমা ইত্যাদি নতুন নতুন বীমার কথা শুনানোও জাজ” আমার মতলব নহে । কৃষি-রসায়ণ, কৃষি-এঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি-ব্যাঙ্ক ইত্যাদি কৃষি-বিজ্ঞানের নানা বিভাগ একালের ইয়োরামেরিকায় ষারপর নাই বাড়তির দিকে ছুটিয়া চলিয়াছে । এই সকল বিষয়েও—অন্যান্ড বিষয়ের মতনই,—নবীন ছনিয়ার নিকট যুবক ভারতের অনেক-কিছু শিখিবার অাছে। কৃষিকৰ্ম্মের নব-বিধান গুলা আমাদের খুবই কাজে লাগিবে । কিন্তু সে সব পথ আজ মাড়াইব না। আজ আলোচনা করিতে চাই একমাত্র আইনের কথা । জমিজমার আইন-কানুন ছাড়া অন্তান্ত বিধি-বিধান এই সঙ্গে বিবৃত হইবে না। জমিজমার বিধানগুলাও আকারে প্রকারে বিপুল। একটা বিশ্বকোষ আওড়ানো সম্ভব নহে। কয়েকটা মোটা মোটা কথা বলিয়া যাওয়াই একমাত্র উদ্দেশু। “ছিদ্ৰলেজ কমিউনিটি"র প্রাচ্য পাশ্চাত্য মজার কথা, এই জমিজমার আইন-কানুন সম্বন্ধেও ভারতে আমরা একটা কিস্তৃত-কিমাকার মত পুষিয়া আসিতেছি। ভারতের ভূমিব্যবস্থাকে অন্ততম ভারতীয় “বিশেষত্ব” রূপে জাহির করা আমাদের দস্তর। এমন কি, পাশ-করা উকীলেরাও অজ্ঞানে-সজ্ঞানে এই মতই চালাইয়া আসিতেছেন। ইয়োরামেরিকার ভূমি-ব্যবস্থায় আর ভারতের ভূমি-ব্যবস্থায় যে একটা আকৃতি-প্রকৃতিগত সাদৃপ্ত ও সাম্য আছে এই কথা ভারতীয় আইন-ব্যবসায়ীদের জানা উচিত ছিল। কিন্তু তাহারাও এই মহলে মাখা খেলাইতে চেষ্টা করিয়াছেন বলিয়া আমার বিশ্বাস হয় না। তাহারা মগজ খেলাইলে অন্ততঃ একটা বুজরুকি ভারতের “দার্শনিক” আখড়ায় কলকে পাইত না ।