বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छभिछभांब्र श्रॉईन-कांशून oo: SAeeAeeeSASAeeMAAA AAAA AAAAA ইতালির কিষাণ-মালিক আধিয়া আর লাতিফন্দ্ৰি বৃটিশ ভারতের অথবা আবৃটিশ, বর্তমান ভারতের ভূমি-ব্যবস্থায় একটা “ভারতীয়” ছাপ কিছু আছে কি ? ইয়োরোপের যে কোন দেশের জমিবন্দোবস্ত-প্রণালী দেখিলে এই সম্বন্ধে চোখ খুলিয়া যাইবে। ধরা যাউক ইতালির কথা । এদেশে চার কোটির বেশী নরনারীর বাস । কিন্তু মাত্র চল্লিশ লাখ লোক নিজ নিজ জমির আর ঘরবাড়ীর মালিক, অর্থাৎ ভূমির উপর একতিয়ার ভোগ করে ইতালিতে শতকরা মাত্র ৯/১০ জন লোক। অপর ৯০ জন ইতালিয়ান পরের বাস্তভিটায়, ঘর করে, আর দরকার হইলে “ক্ষেতি” চালায় । এই দৃশুটা কি স্বয়েজ খালের অপর পারেরই, স্বৰ্য্যাস্ত দেশেরই একচেটিয়া ? সুয়েজ খালের এপারে,—আমাদের এশিয়ায় এই দৃপ্ত কোন মিঞার নজরে পড়ে না কি ? আর্থিক ইতালির অার এক কথা “এমফিতয়সিস” মালিক । এই শ্রেণীর লোক খোদ গবর্ণমেণ্টের নিকট হইতে জমি "ভাড়া” করিয়া লয় । খাজনা দিতে হয় গবর্ণমেণ্টকে । ভাড়াট্যেরা , জমিট আজীবন রাখিতে অধিকারী। তবে অনেক সময় এই ধরণের রাইয়ত একটা মোটা টাকা দিয়k জমিটা কিনিয়া লয় । তারপর হইতে খাস মহাল পরিণত হয় ব্যক্তিগত বে-সরকারী সম্পত্তিতে। রাইয়তেরা তখন পেজানট-প্রোপ্রাইটার বা কিষাণ-মালিক। তারা নিজেরাই নিজের পুজিতে নিজ জমি চাষ করে। এই দৃপ্ত এশিয়ার কোথাও দেখা যায় না কি ? * . ইতালিয়ান ভূমি-ব্যবস্থায় “মেৎসাজিয়া” নামক এক প্রকার বনোৰম্ভ । আছে। , এই ব্যৱস্থায় জমিটা খোদ চাষীর সম্পত্তি নয়। জমির মালিক জার চাষী স্থই বিভিন্ন লোক। মালিকের সঙ্গে চাষী আধাআধি বখরার ব্যবস্থা করে। চাৰী নিজ হাতে পারে খাটে আর মামুলি খরচপত্রের