পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

be : নয়। রাঙ্গলার গোড়া পত্তন AMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAeA AeAeeeee Aeeeeeeee eee eAe eAeAeAe eAeee eee SeAe eeAeeA Aee eeeAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAAA জন্তই কি স্থিতিশীল ভারতকে “আধ্যাত্মিক” আর "জগদগুরু” বলিয়া পূজা করিব । ইয়োরোপের ১৯১৯ সন, ১৯৭৮ সন, ১৮৯৯ সন, ১৮৯৭ সন, ১৮৮২ সন—সবই আমাদের অভিজ্ঞতায়, আমাদের কৰ্ম্মজীবনে, ভূমিভারতের অনুষ্ঠান-প্রতিষ্ঠানে, হিন্দু-মুসলমানের আইন-কানুনে অজ্ঞাত। অথচ এই সকল সনের বস্তু সমূহ ভারতের প্রদেশে প্রদেশে যারপর নাই আবখ্যক । ইয়োরোপীয়ানরা ভারতীয় দুর্দশায় পড়িয়াই এই সকল দাওয়াই কায়েম করিয়াছে। কিন্তু আহাম্মুকের মতন আমরা আজও আওড়াইয়া যাইতেছি যে,—পাশ্চাত্য মুল্লুক জাহান্ন মে চলিয়াছে, তাদের নরনারীকে বাচাইয়া তুলিবে ভারতের নরনারী, এশিয়ার আধ্যাত্মিকতা । ইহার নাম “ছোট মুখে বড় কথা” নয় কি ? মুখ লাম লাইয়া আমাদের কথা বলা উচিত নয় কি ? জাজ ১৯২৬ সন । একশ’ বৎসরেরও আগে, ১৮২১ সনে,— জার্মাণিতে একটা ভূমি-কানুন জারি হইয়াছিল। এমন কি এত পুরাণে আইনটাও এখন পৰ্য্যন্ত ভারতে আমরা আমদানি করিতে পারি নাই। তখনকার দিনে পাচ সাত টুকরা জমির কোনো এক মালিককে ভিন্ন ভিন্ন পাঁচ সাত জায়গায় জমি তদবির ও আবাদ করিতে হইত। কোনো এক জায়গায় পাঁচ সাত টুকরা একত্র ভাবে অনেক জার্শ্বাণ চাষীর ছিল না । বাঙালা দেশে আজও এই সেকেলে জাৰ্ম্মাণ ছুরবস্থা চলিতেছে । ১৮২১ সনের আইনে জাৰ্ম্মণরা তাহা দূর করিয়াছে। আমরা এখনো ভাবিতেছি, ইয়োরোপীয়ানদের উপর আমাদের গুরুগিরি কায়েম হইতে আর কত দেরি ? বস্তুনিষ্ঠার যুক্তিশাস্ত্র বলিতেছে, ভারত ছনিয়ার মাপকাঠিতে,— कध cन कय * खबिबयांन्न चाहेन नषट्क,-ञांछ ●०॥s०॥२०० व९गन्न