বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জমিজমার चांडैश्न-बलांश्ञ। S e > জমিটা বিক্রী করা সম্ভব বটে। কিন্তু কড়াক্কড়ি অনেক। চতুর্থত:, ভাগাভাগি ত নিষিদ্ধ বটেই। এমন কি, অন্ত কোনো জমির সঙ্গে নিজ জমি জুড়িয়া দেওয়াও নিষিদ্ধ। কোনো প্রকারেই আবাদের বহর বৃদ্ধি চলিবে না । পঞ্চমতঃ, জমিটার কোনো অংশ কিষাণ কাহাকেও ভাড়া দিতে পরিবে না । ষষ্ঠতঃ, আবাদের উপর ঘরবাড়ী তৈয়ারী করিয়া কোন লোককে ভাড়া দেওয়াও বিলকুল আইন-বিরুদ্ধ। এই ধরণের আষ্ঠে পুষ্ঠে বাধা হইয়া নয়া নয়া কিষাণ-মালিক আর্থিক স্বাধীনতা ভোগ করিতেছে। বুঝিতে হইবে যে, বোলশেহিরকরা একালে রুশিয়ায় যা-কিছু করিতেছে, তার অনেক কিছুই সোপ্তালিষ্ট-স্বদন, কাল মার্কসের শক্র, জবরদস্ত বিসমার্ক স্বয়ং সুরু করিয়া গিয়াছেন । এই হিসাবে বোলশেহিরকরা আইনের চোখে হাতী-ঘোড়া কিছু করে নাই। তবে এদের জমিদারী-লুটটা একদম নিলাজ বেহায়ার মতন বিনা পয়সায় জমিদার-খেদানো । এইখানেই যা-কিছু বাড়াবাড়ি । জাৰ্ম্মাণ-ইংরেজরা জমিদারদেরকে “মূল্য” দিয়া কথা কয়। তবে মূল্যটা অবশু অনেক ক্ষেত্রেই জমিদারদের মন-মাফিক হয় না। কিন্তু আইনের “তৰে” বিসমার্ক আর লেনিন যে “অনেকটা” এক গোত্রেরই লোক একথা মাঝে মাঝে মনে রাখা ভাল। ছুইয়েরই প্রাণের কথা হইতেছে, জমিটার উপর সরকারের তাব চালানো যখন যেমন দরকার । ভুমি-ভারভ কোথায় ? নানা যুগে ভারতে আর ইয়োরোপে সাম্য দেখিতে পাইতেছি । উনবিংশ শতাব্দীতে ইয়োরোপ আমাদেরকে ছাড়াইয়া গিয়াছে। এই