বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মজুর-তুনিয়ায় নবীন স্বরাজ ) 3 این تغییراتی کسانی AeeMTAAA SAAAAASA SAASAASSAAAAAAeAeSe কারখানাতে “শিল্প-স্বরাজ” প্রবৰ্ত্তিত করিতেই হইবে । নাম তার “বেটী বস-রাট” ( কৰ্ম্মসভা ) । ইহা দেশের আইন-কামুনের অন্তর্গত করিয়া লওয়া হইল। শিল্প-স্বরাজকে, মজুর-রাজকে অষ্ট্ৰীয়ানদের রিপাবলিকে শাসন-প্রণালীর ভিতরে স্থায়ীভাবে স্থান দেওয়া হইল । সেই আইনকানুন অতি বিস্তৃত ভাবে জাৰ্ম্মাণিতে ও চেকোশ্লোভাকিয়ায় নানা প্রকারে বিকাশলাভ করিয়াছে। ১৯২৬ সনে এই তিন দেশ ছাড়া আর কোন দেশে মজুর-রাজ সম্বন্ধে আইন প্রাথমিক ভাবেও দেখা দেয় নাই । তাহা হইলে দেখা যায়, এ জিনিষটা বাঙ্গালায় কায়েম করা কত কঠিন । 鲁 যেখানেই কোন কাজ হউক—সে কারখানা হউক বা খনি হউক, যে কোন কৰ্ম্মকেন্দ্রে মানুষ যাহা-কিছু কাজ করুক, চাই সে অফিস হউক হোটেল হউক বা আর কিছু—সৰ্ব্বত্রই কায়েম হইয়াছে “কৰ্ম্ম-সভা” । মজুর আর কেরাণী এ একই কথা। বিলাতে কেরাণীকে সাদা কলার-পরা গোলাম বলা হয় । গোলাম তো সকলেই । বেশী মাইনে যে পায় সেও মজুর, আবার অল্প মাইনের কুলী দারোয়ানও মজুর। এখন ‘মজুর-স্বরাজ কাহাকে বলে ? যে কোন মজুর এবং যে কোন কৰ্ম্মচারীর স্বরাজকে বলে মজুর-স্বরাজ । শিল্প-ঘটিত যে কোন কৰ্ম্ম-কেন্দ্র ও যাহা কিছু কৰ্ম্ম তাহাতে মজুরদের আধিপত্য,—ব্যবসা এবং বাণিজ্য সম্পর্কিত মজুর ও কেরাণীদের আত্মকর্তৃত্ব । রেল, তার, ডাকঘর, টেলিফোন এবং লড়াইয়ের সরঞ্জাম প্রভৃতি যাহা সরকারের অধীনে, ইহারও প্রত্যেক কৰ্ম্মকেন্দ্র এই আইনের তাবে আসিয়াছে । একটা জিনিষ যাহা এখনও আইনের গওঁীর ভিতর আসে নাই, সেটা হইতেছে চাষবাস । কিন্তু তবুও প্রদেশে প্রদেশে চাষের ক্ষেত্রে মজুর-স্বরাজ দেখা দিয়াছে। এই অষ্ট্ৰীয়া দেশটা আমাদের বাঙ্গালা দেশের ২৩ টা জেলার সমান। ধরুন