Ꮌ89 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন حمایع بیکایی مهمی জষ্ঠ রহিয়াছে। এই সব স্কুলে ছোট ছোট শিল্প কাজ থেকে আরম্ভ করিয়া গৃহস্থালী, স্বাস্থ্যরক্ষা, শিশুপালন প্রভৃতি সবই শিক্ষা দেওয়া হয়। ফরাসী জাত এই রকম বিশটা ধনোৎপাদনের বিদ্যালয় মেয়েদের জন্ত আলগা করিয়া রাখিয়াছে। ফ্রান্সে কৃষি-শিক্ষা কৃষি-কলেজ বা কৃষি-বিশ্ববিদ্যালয় বলিলে যা-কিছু বোঝা যায়, ফ্রান্সে ঐ ধরণের মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠান আছে । গ্রিণো, মপেইয়ে আর রান,—উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম ফ্রান্সে,–এই তিনটি জায়গায় এই শিক্ষাকেন্দ্ৰ কয়টা অবস্থিত। আড়াই বছর এই সব বিদ্যালয়ে থাকিতে হয় । যারা হাতে কলমে কাজ করেন কেবল মাত্র তাদেরকেই ঐ সব স্কুলে ঢুকিতে দেওয়া হয়। চাষ আবাদ, জমিজমার কাজের জন্য অথবা সরকারী কৃষিকার্য্যের ইনস্পেক্টারী ইত্যাদি কাজের জন্তও শিক্ষা লওয়া ষায় । আমাদের দেশে এম, এ, এম, এস-সি লাইনে যে রকম বিদ্যা হয়, এই সব বিদ্যালয়ে আড়াই বছরে ঠিক ততখানি বিদ্যা হয়। এই সব ৰিম্ভালয় সাধারণতঃ তিন ভাগে বিভক্ত। প্রথমতঃ দুনিয়ার সকল রকম পদার্থ বিদ্যা ও প্রকৃতি-বিজ্ঞান। দ্বিতীয়তঃ, চাষ-আবাদ, গোপালন, ইত্যাদি সংক্রান্ত বিস্তা । তৃতীয়তঃ, ধনবিজ্ঞান, পল্পীসভ্যতা, আর্থিক আইন-কামুন, স্বাস্থ্যরক্ষা ইত্যাদি পাঠ চর্চা । ফ্রান্সের শিল্প-বিদ্যালয়ের আর একটি বিশেষত্ব—সেখানে সাধারণতঃ কোনো বিদেশী অধ্যাপক নাই। ফ্রান্সে কোনো বিদেশী কোনো রকমের চাকরী পাইবে না। আইনেই আটক । বিদেশী সেখানে একটি পয়সা রোজগার করিয়া লইবে এ হইবার জো নাই, ডাক্তারী ওকালতী করিয়াও নয়। পৰ্য্যটক বা ছাত্র হিসাবে ফ্রান্সে বিদেশীরা থাকিতে পারে। নিজের s:
